ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বছরে মাত্র একবারই সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ফসল আবাদ করা সম্ভব হয়। বৈশাখে কৃষক ফসল ঘরে তোলার প্রস্তুতি নেন। কিন্তু প্রায় প্রতি বছরই অকালবন্যার কারণে কৃষকরা সর্বস্বান্ত হচ্ছেন। কিন্তু
বিজ্ঞানের উত্তরোত্তর উন্নতির কারণে মানুষের জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত হয়েছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতি এতটাই সুদূর প্রসারী যেÑ হৃদপি- পর্যন্ত স্থানান্তর ও পুনঃপ্রতিস্থাপন সম্ভব হয়েছে। কিন্তু মানুষ ক্যান্সার নামক মরণব্যাধির নাম শুনলে
নদীর একূল ভাঙে আর ওকূল গড়ে এটি তার চিরাচরিত ধর্ম। দেশের অসংখ্য নদী রয়েছে। যেগুলোতে ভাঙন হয় সারা বছর। এই ভাঙনের ফলে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে বিস্তীর্ণ জনপদ। আশ্রয়হীন হয়ে পড়ছে
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করছে প্রায় দেড় কোটি শিক্ষার্থী। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলসহ সারাদেশে সিংহভাগ দরিদ্র মানুষের সন্তানদের লেখাপড়ার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। সরকারের সিদ্ধান্তে এরই মধ্যে রেজিস্টার্ড বেসরকারি
জেলার হাওরাঞ্চলের মানুষের জীবন ও স্বপ্ন আবর্তিত হয় একটি মাত্র ফসল বোরোকে ঘিরে। কিন্তু প্রতি বছরই মানবসৃষ্ট ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসলহানীর ঘটনা ঘটে। কৃষকের চোখের সামনেই একে একে সোনার ফসল
ভালো ফলাফলের আনন্দ শিক্ষার্থীদের মনে যে ঊর্ধ্বমুখী প্রত্যাশা তৈরি করে, মনের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে না পারার বেদনা পরক্ষণেই শিক্ষার্থীদের মনে নিম্নমুখী হতাশার জন্ম দেয়। শুধু জিপিএ-৫ কেন, বাকি যারা
নারী নির্যাতন যদি রোধ করা সম্ভব না হয় তবে তা একটি দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতির জন্যই আশঙ্কাজনক বাস্তবতাকে নির্দেশ করে। বাংলাদেশে ক্রমাগত শিক্ষার হার বাড়ছে, মানুষ সচেতন হচ্ছে, আমরা সভ্য যুগে
দেশে শিশু নির্যাতন থেমে নেই। ঘটে যাওয়া নানা ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক বিচার না হওয়ায় এসব নির্যাতন বাড়ছে। এসব ঘটনায় যথারীতি মামলা হচ্ছে, প্রতিবাদ বিক্ষোভও হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ঘটনাই কিছুদিন পর চাপা
বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। কিন্তু গত কয়েক বছর যাবৎ বাংলাদেশের ঋতু বৈচিত্র্যে ছন্দ পতনের বিষয়টি বিশেষভাবে লক্ষণীয়। শীতে কখনও কখনও শীতের দেখা মেলে না, আবার কখনও কখনও শীতে অতিশীতের বিষয়টি
হাওররক্ষা বাঁধের কাজে প্রতি বছর একই চিত্র আমরা লক্ষ করে থাকি। ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ নির্ধারিত সময়ে শুরু না হওয়ায় শেষ পর্যায়ে দায়সারাভাবে কাজগুলো সম্পন্ন করা হয়। যার ফলে বাঁধগুলো টেকসই