গতকাল দৈনিক সুনামকণ্ঠের শীর্ষশিরোনাম ছিল, “সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ : বহিরাগতদের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ শিক্ষার্থীরা”। বলা বাহুল্য এই বহিরাগতরা বখাটে। তারা কলেজ ক্যাম্পাসের ভেতরে মটর সাইকেল মহড়া দেয়, যত্রতত্র দাঁড়িয়ে ধূমপান করে,
সুনামগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজের প্রতিষ্ঠা আজ থেকে ত্রিশ বছর আগে এবং প্রতিষ্ঠার সতেরো বছর পর সরকারি তকমা জুটেছে কলেজটির গায়ে। গতকাল দৈনিক সুনামকণ্ঠের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সরকারিকরণের পর
মানুষ প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রকৃতপ্রস্তাবে মানুষ প্রকৃতির পরিসরে প্রপন্ন। প্রকৃতি না থাকলে মানুষের কোনও আশ্রয় থাকবে না। মানুষের উদ্ভব প্রকৃতি থেকে এবং মানুষ বেঁচে থাকে প্রকৃতির পরিসরে। মানুষ প্রকৃতিকে নিজের
ইতোমধ্যে সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কের প্রভুত উন্নতি সাধিত হয়েছে, সুরমা নদীর উপর আব্দুজ জহুর সেতু নির্মিত হয়েছে, তারপরও সুনামগঞ্জ সদরের সঙ্গে উপজেলাগুলোর সড়ক যোগাযোগ যথাযথ অর্থে ততটা আশাপ্রদ নয়। প্রত্যন্ত অঞ্চলের হাওরবেষ্টিত
গত শুক্রবার (১৫ জুলাই ২০১৬) দেশের মসজিদে মসজিদে জঙ্গিবিরোধী খুতবা পাঠ করা হয়েছে, জঙ্গিবাদের বিস্তার রোধে দেশের সাধারণ মানুষকে সচেতন করার জন্য প্রার্থনা করা হয়েছে, জঙ্গিবিপর্যয় থেকে বিশ্ব, দেশ ও
বিশ্বসভ্যতার বিবর্তন ও উন্নয়নে যোগাযোগের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। বলা বাহুল্য, মানুষে মানুষে, দেশে দেশে যোগাযোগ সম্ভব না হলে পৃথিবীতে সভ্যতার বিকাশ অসম্ভব হয়ে উঠতো। যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা একটি সভ্যতাবিরোধী প্রবণতা। যে স্থান
ঢাকার বনানীর ১৮ নম্বর সড়ক, ৬০ নম্বর প্লট। আজিজুর রহিম নামের এক লোককে বরাদ্দ দিয়েছিলেন রাজউক। (রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ), ১৯৯৫ সালে। তখন বরাদ্দকৃত প্লটের বিপরীতে তিন লাখ টাকার কিস্তিও পরিশোধ
পত্রিকান্তরে প্রকাশ হাওরাঞ্চলে বরাবরের মতো খনা জাল বা মশারি জাল দিয়ে মাছ ধরা হচ্ছে। মশারি জালের একটি খারাপ দিক হলো এই জালে অতি ক্ষদ্রাকার মাছও ধরা পড়ে। ফলে খনা জালের
দেশ এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। তাতে কারও কোনও সন্দেহ নেই। সমাজে জীবনবিনাশী রাজনীতিক ও সামাজিক পরিবেশ তৈরির প্রবণতাকে প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না। এক শ্রেণির মানুষ ইসলামী কট্টর রাজনীতির মতান্ধ অনুসারী
যে জাতি যতো শিক্ষিত হবে সেই দেশ ততো উন্নত হবে। দেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও মনীষীরা এই উক্তি করেছেন। শিক্ষা ক্ষেত্রে সরকারের বাস্তবিক ও কার্যকর পদক্ষেপগুলো এই উক্তিটির যথার্থতা প্রমাণ করে। সম্প্রতি