আনন্দের ঈদ আমাদের সকলের জীবনকে পরিপ্লাবিত করে গেলো গত ক’দিন আগে। এখনও সে-আনন্দের আমেজ একেবারে মুছে গেছে বলে মনে হয় না। আশা করি সকলেই যারযার অবস্থান থেকে সে-আনন্দকে নির্বিঘেœ উপভোগ
পবিত্র ঈদুল আজহা আগামী বোধবার। আমাদের পত্রিকার পক্ষ থেকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল ইসলাম ধর্মাবলম্বী মানুষকে জানাই ঈদের আগাম শুভেচ্ছা ও সালাম। সেই সঙ্গে কামনা করছি, ঈদ বয়ে আনুক বিশ্বের ধর্মবর্ণনির্বিশেষে
আমরা উন্নতি করি বা উন্নত হয়ে উঠি, মনে হচ্ছে কেউ কেউ তা চান না। জাতিগতভাবে উন্নয়নের স্বাপ্নিকদের তাঁরা কখনওই পছন্দ করেন না। বাঙালির জাতিগত উন্নতি চাইতেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
একটি উদ্ধৃতি দিচ্ছি, গতকালের পত্রিকা দৈনিক সুনামকণ্ঠ থেকে। “কিন্তু বছর খানেক পেরুনোর আগেই ঝড়ে সিসি ক্যামেরার সংযোগ তার ছিঁড়ে যায়। পরে কয়েক দফা ঝড়ে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় অধিকাংশ সিসি ক্যামেরার
সংবাদ প্রকাশের পর বাতিল হল ‘গোপন নিলাম’। এই বাক্যটিকে যতোই সাধারণ বলে বোধ হোক না কেন আসলে এর মধ্যে একটি অসাধারণত্ব লুকিয়ে আছে। অসাধারণত্বটি এই যে, এই বাক্যের মধ্যে নিলাম
আজ জাতীয় শোক দিবস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট আমরা আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারিয়েছি। তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল সপরিবারে। এমন মর্মান্তিক রাজনীতিক হত্যার ঘটনা বিশ্ব ইতিহাসে বিরল।
শিক্ষাক্ষেত্রে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। একথা সর্বজনবিদিত। কিন্তু কথাটা এইভাবে বলা বোধ করি খুব একটা সঙ্গত নয়। বরং বলা উচিত, মুনাফামুখী পুঁজিবাদী অর্থনীতির অধীনে দেশ পরিচালিত করে ইচ্ছে করেই পিছিয়ে রাখা
তাহিরপুর থানার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “দুটো ঘটনায় অভিযোগ পাওয়ার পর শনিবার সকালে সরেজমিন তদন্ত করে এসেছেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা। নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” এই গতানুগতিক, কিংবা বলা যায়,
পত্রিকায় লেখা হয়েছে, “রক্তাক্ত বাচ্চাটিকে বাঁচাতে পার্শ্ববর্তী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।” এই বাচ্চাটি একটি সদ্যপ্রসূত বাচ্চা। তাহিরপুরের দুই হাতুড়ে ডাক্তার মায়ের পেটে থাকাবস্থায় তাকে মৃত
গতকালের দৈনিক সুনামকণ্ঠের একটি সংবাদ শিরোনাম ছিল, “১৯৮ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস ॥ ল্যাপটপ প্রধান শিক্ষকদের জিম্মায়, নিয়মিত হয় না ক্লাস”। হতেই হবে। যস্মিন দেশে যদাচার। এর নাম বাংলাদেশ। এখানে