গতকালের দৈনিক সুনামকণ্ঠে দুদকের গণশুনানি সম্পর্কে সংবাদ পরিবেশন করতে গিয়ে পত্রিকায় লেখা হয়েছে, “সরকারি অফিস সমূহে সেবা সুবিধাদি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে উদ্ভূত সমস্যা শ্রবণ ও নিষ্পত্তি, স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতামূলক প্রশাসনিক ব্যবস্থা
প্রভাব ভালো না খারাপ, তা নিয়ে গবেষণা হতেই পারে। আর প্রভাবশালী বলে একটা কথা আছে। রবীন্দ্রনাথ একজন প্রভাবশালী। তিনি মানুষকে প্রভাবিত করতে পারেন। তাই বলে রবীন্দ্রনাথের প্রভাবে আর একজন রবীন্দ্রনাথ
এই ক’দিনে আকাশের রঙ যখন তখন বদলাচ্ছে। কখন কী হবে বলা যাচ্ছে না। ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশে ফাল্গুনের শুরু থেকে আবহাওয়ার মেজাজমর্জির কোনও ঠিকঠিকানা থাকে না কোনও সময়ই। হঠাৎ করেই হামলে
অন্ধের হস্তী দর্শন বলে একটা গল্পকথা আমাদের দেশের লোকসমাজে প্রচলিত আছে। বোধ করি গল্পটা সবারই জানা। সেটা ফলাও করে বলবার অবকাশ এখানে সম্পাদকীয়তে নেই। কিন্তু আমাদের দেশে প্রতিনিয়ত এই ‘অন্ধের
রাষ্ট্রের উচ্চমহল থেকে ইতিবাচক কথা অনেক শ্রবণ করেছেন এই দেশের মানুষ এবং এখনও শ্রবণ করছেন এবং শ্রবণ করা অব্যাহত আছে এবং শ্রবণ করার পর কোনওরূপ প্রতিক্রিয়া ব্যতিক্রম তাঁদের জীবন চলেছে,
নির্ধারিত সময়ে সুনামগঞ্জের ৩৭ হাওরে ৪০০ কিলোমিটার দীর্ঘ বোরো ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ শেষ হয়নি। ২৮ ফেব্রুয়ারি নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে গেছে এবং সরকারি হিসাব (বলা ভালো, পানি উন্নয়ন বোর্ডের হিসাব)
বাংলাদেশের মানুষ এক সময় স্বপ্ন দেখতো সামাজিক সাম্যতার। সংবিধানে পর্যন্ত সে-সাম্যতার কথা এখন পর্যন্ত স্বীকৃত। কিন্তু বাস্তবে সাম্যতার পথে চলা স্বপ্নবাজ প্রতিটি মানুষকেই প্রতিহত করা হয়েছে। এমনকি বঙ্গবন্ধুকে পর্যন্ত হত্যা
গতকালের দৈনিক সুনামকণ্ঠের দু’টি সংবাদশিরোনাম বিদগ্ধ ও সচেতন মহলের দৃষ্টিকে সহজেই আকর্ষণ করার মতো দ্যোতনাকে ধারণ করে এবং বাংলাদেশ বর্তমানে যখন একটি তাৎপর্যপূর্ণ ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে তখন ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ
গতকালের দৈনিক সুনামকণ্ঠে প্রকাশিত ‘বাদ পড়া হাওর অধ্যুষিত উপজেলাগুলো প্রজ্ঞাপনে যুক্ত করা হোক’ শীর্ষক সংবাদপ্রতিবেদনটির একটি নয় দু’টি তাৎপর্য আছে। একটি হলো ব্রিটিশ আমল থেকে উন্নয়নবঞ্চিত ও উপেক্ষিত, অন্যদিকে প্রকৃতিগতভাবে
একটি ‘চমৎকার’ সংবাদশিরোনাম : বিএনপি’র উৎকণ্ঠা ॥ বন্দি খালেদার চারপাশে ‘বিস্ফোরকের ডিপো’। কারও কারও কাছে চমৎকার ঠেকতেই পারে। তবে আমাদের কাছে নয়। আমরা খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা পরিপূর্ণভাবে নিশ্চিত হোক, সদাসর্বদা