বিদ্যুৎ বিভাগের সেবাপ্রাপ্তি নিয়ে গ্রাহক পর্যায়ে অভিযোগের অন্ত নেই। নেই ভোগান্তির লাগাম টেনে ধরার কোন উদ্যোগও। হালকা বাতাসে সুনামগঞ্জ শহরে বিদ্যুতের আসা যাওয়া যেন নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। সেবাপ্রাপ্তি নিয়ে অভিযোগের
হাওরে মাছের পোনা অবমুক্তকরণে অনিয়ম নতুন নয়। মৎস্য বিভাগের অসাধু কর্মকর্তারা এ কাজে নানা অনিয়ম করছেন। কোনো নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা করছেন না তারা। অভিযোগ থেকে জানাগেছে, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারের কাছ থেকে আর্থিক
শহরে দিন দিন যানজট বেড়ে চলছে। আর এর প্রধান কারণ ইজিবাইক বা অটোরিকশা। তাছাড়া শহরের ফুটপাতগুলো দখল করে থাকে ভ্রাম্যমাণ দোকানিরা। যত্রতত্র যানবাহনের পার্কিংও যানজটের সৃষ্টি করছে। শহরের পুরাতন বাসস্টেশন,
জেলা ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসগুলোতে জনবল সংকটে ব্যাহত কার্যক্রম। সুনামগঞ্জে মঞ্জুরিকৃত পদের বিপরীতে অর্ধেকেরও বেশি পদ শূন্য রয়েছে। বিশেষ করে উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও সহকারি শিক্ষা অফিসার পদে অর্ধেকেরও
সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে এখন প্রধান সমস্যা জনবল সংকট। প্রয়োজনীয় জনবল না থাকায় সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। সেই সাথে কাক্সিক্ষত সেবাপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা। সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসকসহ বিভিন্ন
সুনামগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং বেড়েছে। প্রচ- এ গরমে ঘনঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবন হয়ে পড়েছে অতিষ্ঠ। গ্রাহকরা এজন্য বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের চরম অবহেলা ও খামখেয়ালিপনাকে দায়ী করেছেন। এ বিষয়ে গতকাল সুনামকণ্ঠে সংবাদ প্রকাশিত
জেলার বিভিন্ন নৌ-পথে চলছে চাঁদাবাজি। চাঁদা আদায়ের পেশীশক্তি প্রয়োগের পাশাপাশি নিত্যনতুন কৌশল অবলম্বন করছে চাঁদাবাজরা। নৌপথে চাঁদাবাজি ঘিরে তৈরি হয়েছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার আবুয়া নদীতেও থামছে না চাঁদাবাজি। দিন
হাওরের ফসলহানির প্রভাব পড়ছে বিভিন্ন সেক্টরে। হাওর এলাকার এসএসসি উত্তীর্ণ প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষা নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন তাদের অভিভাবকগণ। তাদের উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ তৈরিতে সরকারের সহায়তা এখন জরুরি
সম্প্রতি হাওরের বাঁধ ভেঙে ফসলহানিতে বিপর্যয়ে পড়া সুনামগঞ্জ জেলার আরেক বিপদের নাম বজ্রপাত। হাওরজুড়ে এখন বজ্রপাত আতঙ্ক বিরাজ করছে। সারা বিশ্বে মার্চ থেকে মে-এই তিন মাসে সবচেয়ে বেশি বজ্রপাত হয়েছে
এ বছর হাওরপাড়ে যে বিপর্যয় নেমে এসেছে তা এর আগে কখনো ঘটেনি। বাঁধ ভেঙে ফসলহানির প্রভাব পড়েছে প্রতিটি সেক্টরে। যা শীঘ্রই কাটিয়ে উঠা সম্ভব নয়। এই দুর্যোগে হাওরপাড়ের প্রতিটি মানুষ