ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক পরিবারকে দেয়া সরকারের বিশেষ ভিজিএফ চাল ও টাকা বিতরণে অনিয়ম এবং স্বজনপ্রীতির অভিযোগ করায় বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে দিরাই পৌরসভার মেয়র মোশাররফ মিয়ার ছেলের নেতৃত্বে এক কৃষককে পিটিয়ে
সুনামগঞ্জের ফসল রক্ষা বাঁধে দুর্নীতি-অনিয়ম এখন দেশজুড়ে আলোচনার বিষয়বস্তুতে পরিণত হয়েছে। বাঁধে দুর্নীতির শিকড় গড়িয়েছে অনেক দূর। দুর্নীতিবাজ পাউবো কর্মকর্তা, ঠিকাদার ও পিআইসি কর্মকর্তাদের দেশবাসী ধিক্কার জানাচ্ছেন। গত মঙ্গলবার পাউবো’র
সুনামগঞ্জ জেলায় একের পর এক ঘটে যাওয়া দুর্যোগে মানুষ এখন জীবন জীবিকার সংকটে দুর্বিষহ জীবন কাটাচ্ছেন। হাওরে তলিয়ে গেল ধান, অ্যামোনিয়া গ্যাসে হাওর নদীতে ভেসে গেল মাছ। এখন হাওর ও
২৮ এপ্রিলের মধ্যেও সুনামগঞ্জের হাওরের ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের জন্য সরকার ঘোষিত বিশেষ ভিজিএফ তালিকা চূড়ান্ত করা হয়নি। ১ মে থেকে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মধ্যে সাহায্য প্রদানের কথা রয়েছে। তালিকা চূড়ান্ত করতে গিয়ে
ধোপাজান-চলতি নদী গিলে খাচ্ছে বালু ও পাথরখেকো সিন্ডিকেট। অবৈধ বোমা ও ড্রেজার মেশিন দিয়ে নদীরপাড় কেটে বালু-পাথর উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে নদীর তীরবর্তী ফসলি জমি এবং বিভিন্ন
সুনামগঞ্জে ফসলহানি এবং ক্রমান্বয়ে দুর্যোগের ঘটনায় কৃষি অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়েছে। এখন হাওরে ধান নেই, জলাশয়ে মাছ নেই। শুধু তাই নয়, পাশাপাশি পরিবেশ ও জলজ জীববৈচিত্র্যের ক্ষেত্রেও বিপর্যয়ের আশঙ্কা দেখা
হাওরবাসীর আর কি হারালে দুর্গত এলাকা ঘোষণা হবে। বাঁধ ভেঙে কৃষকের ধান গেছে, হাওরের মাছ গেল, গবাদি পশুর খাদ্য নেই, হাওরজুড়ে হাহাকার, আর্তনাদ। হাওরপাড়ের মানুষের বেঁচে থাকার বিকল্প অবলম্বন ছিল
সুনামগঞ্জের হাওরে মাছ ও জলজ প্রাণীর অস্বাভাবিক মড়ক এবং পানির গুণাগুণ নষ্ট হওয়ায় সরকারের বিভিন্ন দফতরের গবেষকদল হাওরে কাজ শুরু করেছেন। দু’টি গবেষণা দল একাধিক হাওর পরিদর্শন করে জানিয়েছেন এমোনিয়া
জমিতে ধান নেই। ঘরে নেই চাল। খাবার পাচ্ছে না গবাদি পশুও। চারদিকে পানি আর পানি। পানির নিচে পাকা ধান ক্ষেত। ধানের পচনে পচে যাচ্ছে পানি। মরছে মাছ। মরছে হাঁস। চারদিকে
বর্তমান সরকার উন্নয়নের সরকার, কৃষি ও কৃষকবান্ধব সরকার। কিন্তু এই সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে কিছু আমলা। যেমনটি করেছেন দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ‘মাননীয়’ সচিব মো. শাহ কামাল। তার কাণ্ডজ্ঞানহীন বক্তব্য,