গত মঙ্গলবারের (০৯ মার্চ ২০২১) দৈনিক সুনামকণ্ঠের একটি সংবাদ থেকে জানা যায় যে, ‘গত ৯ বছরে ব্যাংক খাতে আর্থিক অনিয়মের হার বেড়েছে ১৬ দশমিক ৮৬ গুণ।’ অর্থাৎ বলতে গেলে প্রায়
‘তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে তার ওপর নির্যাতন করা হয় …’। সম্প্রতি কারাগার থেকে জামিনে ছাড়া পাওয়া একজন এমন অভিযোগ করেছেন। সংবাদটি জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত হয়েছে।
পত্রিকায় প্রকাশিত এক সংবাদ থেকে জানা গেলো, দেশে ‘মতপ্রকাশের পথ সংকুচিত হচ্ছে’। ইতিহাস বলছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, সাধারণ মানুষের মতপ্রকাশকে নিয়ে রাষ্ট্র তার নাগরিকের উপরে নিপীড়নমূলক আচরণে উৎসাহ দেখিয়েছে, বিভিন্ন
বীর মুক্তিযোদ্ধা বজলুল মজিদ চৌধুরী খসরু। বলা যায়, পরিণত বয়সেই তিনি চলে গেলেন, পেছনে রেখে গেলেন এমন এক সময়, যে-সময়টাকে ভালো বলা যায় না কোনও বিবেচনায়ই। এই খারাপ সময়টাতেই তিনি
:: বিজন সেন রায় :: মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রেরণা সৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ১৯ মিনিটের অবিনাশী কথামালার ভাষণটি বাঙালি জাতির মুক্তির দলিল। ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের
বাংলাদেশে মদ একটি নিষিদ্ধ পণ্য, কেবল আইনের চোখে নয় ধর্মের চোখেও। কিন্তু তার ব্যবহারের ব্যাপকতা দেশজুড়ে। মানবসমাজে নেশাদ্রব্য হিসেবে মদের ব্যবহার অনেক পুরনো, সেই পৌরাণিক কাল থেকেই এর ব্যবহার চলে
১৯৭১-য়ে বাঙালির প্রতিরোধ যুদ্ধ, হানাদারদের বিরুদ্ধে মরণপণ লড়াই, ৩০ লক্ষ প্রাণ বিসর্জন, সাড়ে চার লক্ষাধিক মা-বোনের সম্ভ্রমের দাম চুকিয়ে শেষ পর্যন্ত স্বাধীনতা অর্জনের ইতিহাস বাঙালিকে বিশ্ব ইতিহাসে গৌরবান্বিত করে বীরের
‘সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে বখাটের ছুরিকাঘাতে এক নার্স আহত হয়েছেন।’ সংবাদপ্রতিবেদনটি এই বাক্যটি দিয়েই শুরু হয়েছে এবং বিবরণে বলা হয়েছে, ‘রাত সাড়ে ১০টার দিকে … মিজানুর রহমান তাঁর এক সঙ্গীসহ …
বিশেষ বিবেচনায়, কেউ যদি মন্তব্য করেন যে, পুঁজিতান্ত্রিকতার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধা আমলাতান্ত্রিকতা বর্তমান বিশ্বব্যবস্থার নিয়ামক কিংবা নিয়ন্ত্রক, তা হলে বোধ করি তিনি খুব একটা মহাভারত অশুদ্ধ করে বসবেন না। কিন্তু
‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রণয়নে কমিটি গঠন’, কিংবা ‘না ফেরার দেশে গীতা রায় : বীরাঙ্গনার স্বীকৃতি মেলেনি জীবদ্দশায়’, অথবা ‘কানাডায় সরকারি কর্মকর্তাদের বাড়ির তালিকা চেয়েছে দুদক’ এই তিনটি সংবাদ শিরোনাম বিগত