দেশের সার্বিক শিক্ষাব্যবস্থা কোচিংয়ের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। অভিজাতদের জন্য রয়েছে বাণিজ্যনির্ভর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সেখানে কাড়ি কাড়ি টাকা ডোনেশন দিয়ে মর্যাদা দেখাতে সন্তানদের ভর্তি করেন তারা। সাধারণ পরিবারের শিক্ষার্থীদের নাগাল থেকে
গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম আবারো বাড়িয়েছে সরকার; এর ফলে প্রতি মাসে বাড়তি টাকা গুনতে হবে ভোক্তাদের। এই দফায় বাড়ানো হয়েছে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম গড়ে ৩৫ পয়সা বা ৫ দশমিক
বিভিন্ন স্থানে হিন্দুদের ঘরবাড়িতে হামলা, লুটপাটের খবর গণমাধ্যমে উঠে আসলেও তার আড়ালে থেকে যায় আরো অনেক খবর। স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী বর্তমান বাংলাদেশকে অস্থির করে তোলার জন্যই এসব ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছে
গেল বছর বোরো ফসল ঘরে তুলতে পারেনি কৃষক। পাউবো কর্মকর্তা, ঠিকাদার আর পিআইসি’র দুর্নীতি-অনিয়মই এর কারণ। ওই অসাধু সিন্ডিকেট ফসলরক্ষা বাঁধ সময়মতো সঠিকভাবে নির্মাণ না করায় হাওর এলাকায় নেমে আসে
লাগামহীনভাবে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। গত সপ্তাহে কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম ছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। কিন্তু বর্তমানে তা ৮০-৮৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এ অবস্থায় ক্রেতারা পড়েছেন বিপাকে। পাইকারি বাজারে দাম
জায়গা-জমির দাম ও চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের দেশে একশ্রেণির মানুষের ভূমির প্রতি সীমাহীন লোভ প্রত্যক্ষ করা যাচ্ছে। ভূমিখেকোরা সরকারি খাস জমি থেকে শুরু করে ব্যক্তিমালিকানাধীন এবং বিভিন্ন সামাজিক ও
সরকারি উদ্যোগে জেলার ফসলহারা কৃষকদের মধ্যে বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম চলছে। কিন্তু তাতেও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কৃষি পুনর্বাসন কার্যক্রমের আওতায় এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বাস্তবতায় দেখা যায় একই
মেয়েশিশু ও নারীদের জীবন মান উন্নয়নে বাংলাদেশ দারুণ অগ্রগতি সাধন করেছে। মা ও শিশু মৃত্যুহার অনেকাংশে কমেছে এবং নারীরা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের মেরুদণ্ড তৈরি করছে। দেশের বৃহত্তম রপ্তানি ক্ষেত্র তৈরি
নদী হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। এই সম্পদকে কাজে লাগাতে পারলেই দেশের উন্নয়ন বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। যে দেশের নদীপথের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো সে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যও হয়ে ওঠে তত উন্নত। আমাদের দেশ
গ্রামীণ উন্নয়নে দরিদ্র, শ্রমজীবী গ্রামীণ জনশক্তিকে কাজ দেয়ার জন্য সরকার কর্মসৃজন প্রকল্প গ্রহণ করে। কিন্তু এ প্রকল্পের টাকায় কর্মসৃজন না করে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন কোনো কোনো প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টর সরকারি