সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা এবং তাদের ধর্মীয় স্থাপনা ও শ্মশানের জায়গা দখলসহ বিভিন্ন ঘটনায় সমাজের এক শ্রেণির দুর্বৃত্তদের তৎপর হতে দেখা যায়। আমরা এই সকল ঘটনাগুলোকে শুধু সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ
গতকাল দৈনিক সুনামকণ্ঠের একটি শিরোনাম ছিলÑ “ধর্মপাশায় মাঠ দিবস।” খবরে প্রকাশ ধর্মপাশা উপজেলার সদর ইউনিয়নের হালিয়াকান্দা গ্রামে এটি সম্পন্ন হয়। সেখানে মূলত ধর্মপাশা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে ‘কম্বাইন্ড হার্ভেস্টার’
সরাসরি প্রসঙ্গের অবতারণা করাই বোধ করি সঙ্গত হবে। প্রসঙ্গটা রাজনীতি, সমাজনীতি ও অর্থনীতি সবকটির সঙ্গেই অঙ্গাঅঙ্গিভাবে সম্পর্কিত। অন্তত বিষয়ের বিস্তৃতি সে দিকেই গড়ানোর সম্ভাবনা বেশি। একজন লিখেছেনÑ “রাজনীতিহীন রাষ্ট্র কষ্টকল্পিত
পত্রিকায় সংবাদ এসেছে, অর্থপ্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান সরকারি অফিসগুলোতে সেবাগ্রহীতাদের সঙ্গে যথোচিত আচরণ না করার পরিপ্রেক্ষিতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। আর এই করে তিনি নিজের অজানতেই সাধারণ মানুষের দরদি বন্ধু হিসেবে নিজেকে
গতকাল জাতীয় দৈনিকগুলোর একটা সংবাদ ছিলÑ প্রধান বিচারপতি ও আইজি প্রিজনের গ্রামের বাড়িতে নিরাপত্তা প্রদান সংক্রান্ত। সমকালে লিখা হয়েছেÑ “মানবতাবিরোধী অপরাধী মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদন্ড কার্যকরের প্রস্তুতিতে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র
“রাজনীতির নামে ক্ষমতাশালী দলগুলো ছাত্রদের ব্যবহার করছে।” উক্তিটি একজন ছাত্রনেতার। তিনি দৈনিক সুনামকণ্ঠকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন। কথা হলো, এই কথাটা কেবল তাঁর একার কথা নয়, দেশের সকল
বেশ কিছু দিন আগে একজন সাংসদ একটি ৮/৯ বছরের বালককে স্বীয় পিস্তল থেকে গুলি করে মারাত্মক আহত করেছিলেন। বিশ্ব বিরল এমন ঘটনায় অবাক হয়ে গিয়েছিল সারাদেশ। সংশ্লিষ্ট সংসদকে নিয়ে সংঘটিত
চারিদিকে জীবনানন্দীয় ‘অদ্ভুত আঁধার’ ঝাঁপিয়ে পড়ছে। জীবন ও জগৎকে আচ্ছন্ন করে দিচ্ছে। সংস্কৃতির আলো বিকিরণের উৎস জগতের খোলা চোখের সামনে অপসংস্কৃতির চাদরে ঢেকে পড়া বেড়েই চলছে। পত্রিকায় পড়তে হচ্ছে “ইরাকে
সকল মানুষই খারাপ সময়ের পরিসরে জীবন-যাপন করে এখন, অন্তত বাংলাদেশে। এখন এখানে সকল মানুষই এক বিপন্ন সময়ের সংকটাকীর্ণ পথ অতিক্রম করতে করতে মানবেতর জীবন-যাপনে বাধ্য হচ্ছে। বর্তমান সামাজিকসম্পর্কের বাস্তবতায় এটাই
গতকাল দৈনিক সুনামকণ্ঠের একটি সংবাদ শিরোনাম ছিলÑ “হাওর-জলাভূমির সম্পদ কাজে লাগাতে হবে”। সংবাদবিবরণী থেকে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেনÑ “নদীমাতৃক বাংলদেশে হাওর ও জলাভূমি দেশের সম্পদ … দেশের মানুষের