[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ : এই লেখাটি দেশের সত্যিকারের শিক্ষাবিদ ও নীতিবান ভাইস চ্যান্সেলরদের জন্য প্রযোজ্য নয়।] যারা খবরের কাগজ পড়েন, তারা সবাই জানেন কিছু দিন দেশে দুই ধরনের দুর্নীতি নিয়ে তুলকালাম
আজ ২৮ সেপ্টেম্বর জননেত্রীর জন্মদিন। মানবতার জননী, পিতৃ আদর্শে বিশ্বাসী, ধৈর্য-সাহসের প্রতিরূপ, মমতাময়ী দেশরত্ন শেখ হাসিনার জন্মদিন। যিনি মহাপ্রলয় ভেদ করে দেশকে নিয়ে যাচ্ছেন সাফল্যের সর্বোচ্চ চূড়ায়। জয়তু শেখ হাসিনা,
সুনামগঞ্জ জেলার সীমানায় প্রবেশের সাথে সাথে একটা অন্য রকম শিহরণ যেকোনো মানুষের মাঝে অনুভূত হতে থাকে। রাস্তার দুই দিকে বিস্তীর্ণ হাওর – তাতে বর্ষায় বিশাল জলরাশি, শুকনো মৌসুমে ধানের ক্ষেতে
হিজরি সনের প্রথম মাসের নাম মুহাররম। ইহা আল্লাহপাক কর্তৃক সম্মানিত মাস। এই মাসের মধ্যেই মহাসম্মানিত আশুরার দিন রয়েছে। আশুরা আশারা শব্দ হতে এর অর্থ (১০ম) দশম দিন। এক কথায় মুহাররমের
বেদনার এক দীর্ঘতম নদী। বয়ে যায় বুক চিরে। মিশে রয় মধুমতি, ধলেশ্বরী, পদ্মা, মেঘনা, সুরমা, বুড়িগঙ্গা, যমুনার ধারায়। সে নদীতে অশ্রু শোণিতের স্রোত, ক্ষোভ-প্রতিরোধের ঢেউ, তীর ভাঙা দ্রোহবিদ্রোহ, চেতনায় জাগা
যদি কোথাও লেখা থাকে বা লেখা হয়, “[…] আসনের সংসদ সদস্য সজ্জন ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ।” তা হলে বিষয়টা নিয়ে ভাবনায় পড়ে যেতে পারেন যে-কোন সচেতন পাঠক। তাঁর মনে প্রথমেই সেই
কিছু মানুষের নাম থাকে যা অবিনশ্বর। এসব নাম হৃদয় থেকে উপেক্ষা করার শক্তি কারো হয় না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমনই একটি নাম। শেখ মুজিবুর রহমানের নামের সাথে ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটি
মানিকদা ছিলেন অস্থির সময়ের স্থির লক্ষ্য অর্জনকারী এক বিশাল ব্যক্তিত্ব। গৃহশিক্ষকতায় উল্লম্ফন আনয়নকারী এই বিরল ব্যক্তিত্বের পুরো নাম মানিক লাল রায়। কালো বর্ণের এই কালো মানিক আজীবন ভালো করে গেছেন
আদর্শ শিক্ষক হিসাবে এক নামে শুধু শহরজুড়ে নয় জেলাব্যাপী যাঁর খ্যাতি ছিল তিনি মানিক লাল রায় (মানিক স্যার)। বাদলদা (এন.ডি.এফ. সভাপতি) সপ্তাহে দু’তিন বার ফোন দেন হোটেল শ্রমিকদের কাছে যাওয়ার
বাংলাদেশ জাতীয় শ্রমিক লীগের ধর্মপাশা উপজেলার পাইকুরহাটি ইউনিয়ন কার্যালয়ে জুুয়ার আসর থেকে পাঁচ জুয়াড়ি গ্রেফতার করেছে ধর্মপাশা থানা পুলিশ। সংবাদটি পরিবেশিত হয়েছে গত ২৯ জুলাইয়ের দৈনিক সুনামকণ্ঠে। এটি একটি সংবাদ,