জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী অবন্তিকা। আইন বিভাগে পড়তেন। কালো গাউনে আইনাঙ্গনে আইনি লড়াই বা বিচারকের স্বপ্ন নিয়েই হয়তো আইন বিভাগে এসেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত পরিবেশে তারুণ্যের উচ্ছ্বাস নিয়ে শিক্ষাজীবন শেষ করার কথা
আমাদের দেশের শত বছরের বদ্বীপ পরিকল্পনায় সহযোগী হিসেবে কাজ করছে আরেক বদ্বীপ দেশ নেদারল্যান্ডস। তারা তাদের বদ্বীপ পরিকল্পনায় নিজেদের দেশকে পাল্টে নিয়েছে, তৈরি হয়েছে বিশ্বের অন্যতম কৃষিনির্ভর অর্থনীতির দেশ হিসেবে।
বছর কয়েক আগে গোপালগঞ্জে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী প্রশ্ন তুলেছিলেন: বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ কী? এই প্রশ্নটি তিনি তুলেছিলেন কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল নির্মাণে অনিয়মের
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘কপালকু-লা’ উপন্যাসের একটি কথা আছে, ‘পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ’। বর্তমানে বিরোধী দলগুলোর অবস্থা দেখে অনেকেই মনে করতে পারেন, বিরোধী রাজনীতি পথ হারিয়েছে। বেশ কয়েক বছর যাবৎ বিরোধী দলগুলো
বিদ্যুতের লোডশেডিং মোকাবিলায় কৃত্রিম আলোর ব্যবহারে প্রতি পূর্ণিমা রাতে নিভিয়ে ফেলা হতো স্ট্রিট লাইট। নব্বই দশকের মধ্যভাগে বাংলাদেশের একটি পৌর শহরে পূর্ণিমা উপভোগে সেই অভিনব উদ্যোগটি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হিসেবে প্রচার
এবার রোজার আগে খিলগাঁও খলিলের মাংসের কথা খুব শোনা গেলো। টেলিভিশনে লাইভ হলো। লোকজন লাইন দিয়ে মাংস কিনলো। এরপর তার দেখা দেখি আরও অনেককে একই রকম উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে।
শুক্রবার রাতে হঠাৎ ফেসবুকে একটা খবর দেখে চমকে গেলাম। ফাইরুজ অবন্তিকা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। আত্মহত্যার আগে তিনি ফেসবুকে তার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বিস্তারিতভাবে। আমার বাড়ি কুমিল্লা, ফাইরুজের
বিষ মানে কী আমরা কমবেশি জানি। যা গ্রহণে প্রাণের ক্ষয় ও বিনাশ হয়। চলতি আলাপটি বিষ নিয়ে নয়। আলাপখানির অন্তরজুড়ে আছে ভাষা ও ভাষার রূপকল্পের প্রশ্নহীন বদল। বহুজাতিক বাহাদুরি আর
২০১১ সালে সোমালি জলদস্যুরা সোমালিয়ার উপকূলে ২১২টির মতো হামলা চালিয়েছিল। ২০১৫-১৬ পর্যন্ত হামলার পরিমাণ ঊর্ধ্বমুখী ছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক তৎপরতা বৃদ্ধিতে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় হামলা কমেছিল। ২০২২ সালের আগস্টে দি
কোনও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে গেলে সেটি না খাওয়ার ‘সহজ পরামর্শ’ দেওয়া নতুন কিছু নয়। যেমন, গরুর মাংসের দাম বেড়ে গেলে বলা হয় গরুর মাংসে কোলেস্টেরল বেশি। অতএব না খাওয়াই উত্তম।