পৃথিবীর ইতিহাসে বর্বরতম আইনগুলোর একটি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ। শুধু বর্বর বললেও এই আইনের প্রতি উপযুক্ত ঘৃণা প্রকাশ হয় না। কেননা নৃশংস হত্যাকা- বা অন্য কোনও ঘৃণ্য অপরাধকে আমরা বর্বর বলে থাকি,
সারা বিশ্বে দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার, অবিচার, জুলুম ও নিপীড়ন চরম আকার ধারণ করেছে। পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে যুদ্ধ-বিগ্রহ, হানাহানি ও হত্যাযজ্ঞ চলছে। যদি প্রশ্ন করা হয় এর জন্য দায়ী কে,
যুক্তরাষ্ট্র গত মে মাসে ভিসানীতি আরোপের ঘোষণা দিয়েছিল। শুক্রবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যায় তারা ভিসানীতি ঘোষণার কার্যকারিতার কথা জানালো। এই ভিসানীতি কার্যকারিতার কথা তারা তখন জানালো যখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
আবারও কী মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি? গত কয়েক দিনে মন্দিরে হামলা বা প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনার কারণে এই প্রশ্ন জোরালো হয়েছে। বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা
বাংলাদেশে পণ্য পরিবহনের জন্য জাহাজ আসা-যাওয়া শুরু সেই ১৮শতকের শেষদিকে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে। তখন যাত্রা শুরু করে চট্টগ্রাম বন্দর, যেখানে বাষ্পীয় ইঞ্জিনচালিত জাহাজ থেকে পণ্য পরিবহণ শুরু হয়। কিন্তু সময়ের
২০১৭ সালের ১২ সেপ্টেম্বরে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দেখতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেইদিনের তার চোখে মুখে ছিলো এক অন্যরকম মায়া। ভাষাগত দূরত্বের পরেও মানুষকে কীভাবে কাছে টেনে নিতে হয় সেইদিন
প্রধানমন্ত্রীর অনন্য উদ্যোগ, একশ অর্থনৈতিক অঞ্চল বদলে দিচ্ছে দেশের অর্থনীতি কঙ্কা কণিষ্ক বাংলাদেশে গত ২৫ বছরে দারিদ্র্য কমেছে ৫০ শতাংশের বেশি। ২০২০ সালের মে মাসের এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক-এডিবি তাদের এক
মৃত্যু চিরসত্য। মানুষের শেষ গন্তব্য মৃত্যু। মৃত্যুকে এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। চিরাচরিত পন্থায় প্রত্যেক মানুষকে মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে। কিছু মৃত্যুতে তেমন কিছু আসে যায় না। তবে কিছু কিছু
বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতির মৌলিক কথা- ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ এবং ‘বন্ধুত্বপূর্ণ সহাবস্থান’-এর ওপর ভিত্তি করেই বর্তমান বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক প্রয়াস প্রবহমান। বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
করোনাকালের কথা নিশ্চয়ই মনে আছে। বেশিদিন আগের কথা নয়। ২০২০ সালের গোড়ার দিকে বিশ্বজুড়ে ভয়াবহ মহামারী লেগেছিল। ইউরোপের দেশে দেশে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছেন। ইউরোপ ছাড়িয়ে সেই মড়ক