২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে রাজনৈতিক আলোচনা এখন তুঙ্গে। বিএনপি দিচ্ছে শক্তিপ্রদর্শনের মাধ্যমে সরকার উৎখাতের হুমকি, অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা বলছেন – সহ্যসীমা শেষ, এবার পাল্টা আঘাত। আবার
পদ্মা সেতুর স্বপ্ন জয়ের পর আরেকটি স্বপ্ন জয় করে মেট্রোর যুগে প্রবেশ করেছে দেশ। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, এলএনজি টার্মিনাল ও গ্যাস পাইপলাইন প্রকল্প, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র,
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে বিএনপি জোটের ‘সরকার পতনের’ হুমকি-ধামকি ততই বেড়ে যাচ্ছে। বিএনপি ও তার শরীকরা আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকেই আন্দোলন করে আসছে। তবে গত
দীর্ঘ একটা সময় পর্যন্ত সন্তানের মা হিসেবে কোথাও কোন লিখিত ডকুমেন্টেশন ছিল না। পুরুষ শাসিত সমাজ অভিভাবক হিসেবে মাকে কখনোই প্রয়োজন মনে করেনি! তাইতো সন্তানের জীবনযাত্রার কোন কার্যক্রমেই মায়ের নাম
আওয়ামী লীগ টানা প্রায় ১৫ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায়। তিন মাসের মাথায় আবারও জাতীয় নির্বাচন। দেশজুড়ে এখন নির্বাচনী ডামাডোল। আগামীতে কে আসবে ক্ষমতায়, কে হবেন প্রধানমন্ত্রী, এনিয়ে চলছে আলোচনা, যুক্তিতর্ক। আর
নিজ ঘর না সামলে আজকাল পশ্চিমারা যেভাবে আমাদের রাজনীতি, বিচার ব্যবস্থা এবং মানবাধিকার ইস্যুতে একের পর এক হস্তক্ষেপ করে যাচ্ছে এর নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে আমাদের
ড. ফরিদুল আলম নিজ ঘর না সামলে আজকাল পশ্চিমারা যেভাবে আমাদের রাজনীতি, বিচার ব্যবস্থা এবং মানবাধিকার ইস্যুতে একের পর এক হস্তক্ষেপ করে যাচ্ছে এর নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। অত্যন্ত দুঃখের
রাজনীতিতে সংলাপ একটি চমৎকার শব্দ। যেকোন সংকট, সমস্যায় সংলাপের কথা হরহামেশাই শোনা যায়। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে এই সংলাপ বরাবরই সময়ক্ষেপণ ছাড়া অর্থবহ কোন সমাধান আনেনি। অতীত অভিজ্ঞতা তাই-ই বলে। দেশের
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় আরব রাষ্ট্রগুলো পাকিস্তানের সঙ্গে ছিল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে পাকিস্তানকে তারা সহায়তা দিয়েছিল। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণের পর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের স্বীকৃতি খুব দরকার ছিল।
জনস্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মপরিকল্পনাকে আমরা মূলত দুটি ভাগে ভাগ করতে পারি। এক, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা; দুই, সমসাময়িক কিংবা তাৎক্ষণিক পরিকল্পনা। এই দুই অংশের সহযাত্রা একটি জাতির জনস্বাস্থ্য খাতকে এগিয়ে নিয়ে যায়।