স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাডভোকেট ড. খায়রুল কবির রুমেন। এ নিয়ে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো পাবলিক প্রসিকিউটরের দায়িত্ব পেলেন।
বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত পত্র সুনামগঞ্জ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর প্রেরণ করেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব (জিপি/পিপি) মো. আব্দুছ ছালাম মণ্ডল। ওই পত্রে সুনামগঞ্জ জেলার দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সমূহে আইন কর্মকর্তা হিসেবে অ্যাড. খায়রুল কবির রুমেনকে নিয়োগ প্রদানের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।
প্রসঙ্গত, অ্যাডভোকেট খায়রুল কবির রুমেন জগন্নাথপুর-দক্ষিণ সুনামগঞ্জ আসনের প্রথম সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আব্দুর রইছের পুত্র ও সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এম এনামুল কবির ইমনের ভাই। খায়রুল কবির রুমেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
এছাড়া বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. নান্টু রায়, অতিরিক্ত পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. মো. ছইল মিয়া, অ্যাড. নজরুল ইসলাম, অ্যাড. মলয় চক্রবর্তী রাজু, অ্যাড. মিন্টু কান্তি দে, অ্যাড. হাসান মাহবুব সাদী; সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. মো. গোলাম মোস্তফা, অ্যাড. মো. শুকুর আলী, অ্যাড. অভিরাম তালুকদার, অ্যাড. মনির উদ্দিন, অ্যাড. মো. ছাইদুর রহমান তালুকদার, অ্যাড. মো. নূরে আলম সিদ্দিকী, অ্যাড. নাসিরুল হক আফিন্দী, অ্যাড. মো. জমির উদ্দিন, অ্যাড. মো. ছায়াদুর রহমান, অ্যাড. মাজহারুল ইসলাম, অ্যাড. মো. আলম নূর হীরা, অ্যাড. মো. আব্দুল আজাদ রোমান, অ্যাড. সবিতা চক্রবর্তী, অ্যাড. মো. আসাদ উল্লাহ সরকার, অ্যাড. মো. শফিকুল ইসলাম, অ্যাড. বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী, অ্যাড. আব্দুল ওয়াদুদ, অ্যাড. মো. কামরুজ্জামান, অ্যাড. মো. আব্দুল আজিজ চৌধুরী, অ্যাড. মো. আব্দুল মজিদ তালুকদার, অ্যাড. মো. জুয়েল মিয়া, অ্যাড. আজাদুল ইসলাম রতন। এছাড়া সরকারি কৌশুলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. আখতারুজ্জামান আহমদ, অতিরিক্ত সরকারি কৌশুলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. রজত কান্তি দাস, অতিরিক্ত সরকারি কৌশুলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. বর্ণালী বড়ুয়া, সহকারী সরকারি কৌশুলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. মুহাম্মদ আজিজুর রউফ, অ্যাড. স্বপন রায়, অ্যাড. মাহবুবুল হাসান তালুকদার শাহীন, অ্যাড. মনি শংকর পাল, অ্যাড. মোছা. হেলিনা আক্তার ও অ্যাড. মো. গোলাম কবির সুমন।