1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০১:২৭ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

আসামে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত, ৮৪ জনের মৃত্যু

  • আপডেট সময় শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৪

সুনামকণ্ঠ ডেস্ক ::
আসামে মে মাসের শেষে যে বান ডেকে এনেছিল ঘূর্ণিঝড় রেমাল, তার রেশ না কাটতেই দ্বিতীয় দফা বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যটি। দীর্ঘসময় পার হলেও সেখানকার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার কোনো ইঙ্গিত নেই। এরইমধ্যে বন্যায় ৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএনআই। আর কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যানে মারা গেছে ১০টি গরুসহ ১৭৪টি প্রাণী।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী, শুক্রবারও ২৬ জেলার ২৫৪৫ গ্রামে ১৩ লাখ ৯৯ হাজার ৯৪৮ জনকে বন্যার সঙ্গে লড়াই করতে হচ্ছে। রাজ্যের বিভিন্ন অংশে ব্রহ্মপুত্রসহ বেশ কয়েকটি নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে যাচ্ছে।
আক্রান্ত জেলার মধ্যে আছে কাছাড়, বরপেটা, নগাঁও, ধুবড়ী, বিশ্বনাথ, গোলাঘাট, গোয়ালপাড়া, হাইলাকান্দি, শিবসাগর, ডিব্রুগড়, মরিগাঁও, তিনসুকিয়া, নলবাড়ী, ধেমাজি, দক্ষিণ শালমারা, লক্ষ্মীপুর, করিমগঞ্জ, চড়াইদেও, বঙাইগাঁও, কোকরাঝাড়, দরং, যোরহাট, কামরূপ মেট্রোপলিটন, মাজুলী এবং চিরাং।
এর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ধুবড়ী জেলার, সেখানে বন্যা আক্রান্তের সংখ্যা দুই লাখ ৪১ হাজার ১৮৬। এরপরে আছে কাছাড়, সেখানে বানে ভুগছেন ১ লাখ ৬০ হাজার ৮৮৯ জন এবং দরাংয়ে এই সংখ্যা ১ লাখ ৮ হাজার ১২৫ জন।
বর্তমানে ১৮৯টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৪১ হাজার ৫৯৬ মানুষ আছেন। এর বাইরে ১১০টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৭২ হাজার ৮৪৭ জনকে খাবার দেওয়া হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, আসামের বিভিন্ন জেলায় বন্যায় বাড়িঘর, সেতু, সড়ক, বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদ্ধার তৎপরতার পাশাপাশি দুর্গতদের সহায়তা করছেন দুর্যোগকর্মী ও স্থানীয় প্রশাসন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com