1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৬:৩১ অপরাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে মৃত্যু সংবাদ : ড. মো. আব্দুল হামিদ

  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১ মার্চ, ২০২৪

ফেসবুক ও মোবাইল ফোনের বদৌলতে আমরা এখন অধিকাংশ ক্ষেত্রে রিয়েল টাইম নিউজ পাই। অর্থাৎ দুনিয়ার কোনো প্রান্তে প্রিয়জন মারা গেলে তাৎক্ষণিক সেটা জানা যায়। পরিচিত, বন্ধু, সহপাঠীদের খবরটাও দ্রুতই পৌঁছায়। আমাদের বিদ্যমান নেটওয়ার্কে প্রতিদিন কেউ না কেউ মারা যাচ্ছে। আগে সব খবর পাওয়া যেত না, এখন পাই। তাই অনেকেই ভাবে, আজকাল বুঝি হুটহাট করে অনেক বেশি মানুষের মৃত্যু হচ্ছে! সেটা হতেও পারে। তবে তথ্য জানার সুযোগ বাড়ার কারণে তেমনটা মনে হওয়া অসম্ভব নয়। এখন প্রশ্ন হলো এমন একটা খবর দেখা বা শোনার পরে সাধারণত কতক্ষণ সেটা আপনার মনকে আচ্ছন্ন করে রাখে? পরিবারের সদস্য বা অতি ঘনিষ্ঠজন ছাড়া এমন খবর সত্যিই কি আমাদের পীড়িত করে?
না, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সেটা করে না। খবরটা জানার পরে কাজে মন বসে না, বারবার প্রিয় মুখটা মানসপটে ভেসে ওঠে, নিজ মৃত্যু ভাবনা প্রবল হয় – এমনটা হয় না বললেই চলে। তাছাড়া এমন অনুভূতির স্থায়িত্ব হয় সাধারণত স্ক্রল করে ফেসবুকের পরের স্ট্যাটাসে পৌঁছা পর্যন্ত! মাঝেমধ্যেই অতি পরিচিতজনদের আকস্মিক মৃত্যুর খবর পাই। ফেসবুকের কল্যাণে দূরবর্তীদের কথাও জানতে পারি। আর প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া দেশ-বিদেশের খ্যাতিমানদের মৃত্যু সংবাদ পৌঁছে দেয়। গত কয়েক মাসে এমন যতগুলো খবর জেনেছি ঘটনার আকস্মিকতায় স্তব্ধ হলেও মনে সেগুলোর প্রভাব ছিল ক্ষণস্থায়ী। সংবাদ শোনার সময় কষ্ট পেলেও পরক্ষণেই সেটা ভুলে গেছি। তাহলে আপনার-আমার মৃত্যুর পরেও পরিচিতজনদের মাঝে প্রভাবটা কি এমনই হবে?
এক্ষেত্রে মনে পড়ছে, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পা দেয়ার প্রাক্কালে দুটো মৃত্যু সংবাদ গণমাধ্যমে ব্যাপক ঝড় তুলেছিল। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ছিল সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রিটিশ রাজপরিবারের অন্যতম সদস্য প্রিন্সেস ডায়ানার (৩৬ বছর বয়সে) অকালমৃত্যু। তখন বিশ্বকাপ ফুটবলের পরেই সবচেয়ে বেশি মানুষ বিশ্বব্যাপী টেলিভিশনে সেই অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সরাসরি সম্প্রচার দেখেছিল। অন্যদিকে, দেশের খবরটি ছিল স্বল্পসময়ে বিপুল জনপ্রিয়তা পাওয়া চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যু। ক্যারিয়ারের শীর্ষে থেকেও মাত্র ২৫ বছর বয়সে ‘আত্মহত্যা’র খবরে সর্বস্তরের মানুষ হয়েছিল বিস্মিত ও স্তম্ভিত। মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে সৃষ্ট খবর দুটি দীর্ঘদিন ছিল মানুষের মুখে মুখে। তাদের ফ্যান-ফলোয়ারদের অনেকেই ঘটনাগুলোকে স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেনি। সালমান শাহর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে অন্তত ২১ তরুণীর আত্মহত্যার খবর তখন গণমাধ্যমে বেরিয়েছিল!
অন্যদিকে, ইরাকের একসময়ের প্রভাবশালী প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন কিংবা লিবিয়ার ক্ষমতাচ্যুত শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির মৃত্যুর খবরে আমাদের দেশের অনেকেই প্রিয়জন হারানোর ব্যথা অনুভব করেছিল। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী কিংবা পাকিস্তানের রাজনীতিক বেনজির ভুট্টোর আকস্মিক মৃত্যু সংবাদও অনেককেই করেছিল স্তম্ভিত ও শোকাহত। ফুটবলের রাজা পেলে ও ফুটবল জাদুকর দিয়েগো ম্যারাডোনা দীর্ঘদিন রোগভোগের পরে মারা যান। তাই ভক্তদের মানসিক প্রস্তুতি ছিল। তার পরও উভয়ের প্রস্থানের খবরে বিশ্বজুড়ে তাদের শতকোটি ভক্ত হন চরমভাব ব্যথিত ও শোকাহত।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যার মৃত্যু সংবাদ শোনার জন্য দীর্ঘ সময়, বিপুল পরিমাণ অর্থ, বিভিন্ন বাহিনীর মেধা ও শ্রম বিনিয়োগ করেছিল সেই ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুর খবরে সংগত কারণেই পশ্চিমা শাসকরা হয়েছিল ভীষণ উল্লসিত। তবে অনেকেই গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে সন্দেহ প্রকাশ করেছিল। তাদের মতে এমন মোস্ট ওয়ান্টেড একজন ব্যক্তির মরদেহ গণমাধ্যমে না দেখানো, কোথাও কবর না দিয়ে তার মরদেহ সাগরে ফেলে দেয়ার ঘোষণায় ষড়যন্ত্রতত্ত্বের অনুসারীরা বলতে থাকেন, প্রকৃতপক্ষে বহু বছর আগেই ওসামার মৃত্যু হয়েছিল। টার্গেটকৃত অঞ্চলগুলোয় অভিযান অব্যাহত রাখার কৌশল হিসেবে মার্কিনরা খবরটি চেপে রেখেছিল। পরবর্তী সময়ে সুবিধামতো সময়ে তার মৃত্যু সংবাদটি প্রচার করা হয়েছে মাত্র! রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন ঘটনা মোটেও বিরল নয়।
কথিত আছে মাইকেল জ্যাকসন ১৫০ বছর বাঁচার টার্গেট ঠিক করে তার আয়ের বড় অংশ প্রতি মাসে সেই বাবদ (চিকিৎসক, ডোনার, অবকাঠামোগত সুবিধা নিশ্চিতে) খরচ করতেন। কিন্তু সব চেষ্টা ব্যর্থ করে মাত্র ৫০ বছর বয়সে ভক্তদের কাঁদিয়ে তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন! তার মতো সংক্ষিপ্ত জীবৎকালে এমন উত্থান-পতনের দৃষ্টান্ত খুব কমই রয়েছে। আবার মাত্র ৩৬ বছর বয়সে হলিউডের হার্টথ্রব নায়িকা মেরিলিন মনরো খ্যাতির শীর্ষে থাকাবস্থায় মারা যান। তার অকালমৃত্যুর খবর ভক্তদের শোক সাগরে ভাসিয়েছিল। ঠিক তেমনিভাবে বলিউডে দিব্যা ভারতী, ঢাকাই চলচ্চিত্রের নায়ক জাফর ইকবাল ও মান্নার মৃত্যুর খবর সবাইকে স্তব্ধ করেছিল। প্রিয় তারকার অকালপ্রয়াণে ভক্ত-অনুরাগীরা হন চরমভাবে ব্যথিত।
সম্প্রতি বলিউড অভিনেত্রী পুনম পান্ডে নাকি ‘ভাইরাল’ হওয়ার আকাক্সক্ষা থেকেই মাঝরাতে নিজের মৃত্যুর খবর প্রচার করেন। সমগ্র গণমাধ্যম রীতিমতো একদিন শোক প্রকাশের পর তিনি ‘আমি মরি নাই’ টাইপের একটা স্ট্যাটাস দেন। তাতে সংশ্লিষ্টরা হন ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ ও বিরক্ত। শুধু সংবাদের শিরোনাম হওয়ার আকাক্সক্ষায় মানুষ কতটা নিচে নামতে পারে, এটা ছিল তার সর্বসাম্প্রতিক দৃষ্টান্ত। যা হোক, মিডিয়া বিস্তারের যুগে এমন ফেক কনটেন্ট থাকবেই। তবে পার্থক্যের জায়গা হলো এতদিন অন্যরা নিজ চ্যানেলো ভিউ বাড়াতে সেলিব্রিটিদের মেরে ফেলত (মৃত্যুর খবর প্রচার করত); এখন নিজেরাই সেটা শুরু করেছে!
যা হোক, ব্যতিক্রম বাদে উল্লিখিত ব্যক্তিদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া পরিস্থিতিগুলো থেকে শিক্ষাটা কী? আজকাল মানুষ এত ব্যস্ত হয়ে পড়েছে যে কোনোদিকে নজর দেয়ার সময় নেই। নিজেদের লক্ষ্য অর্জনে তারা ভীষণ ব্যস্ত। ফলে পরিচিত, সহকর্মী, সহপাঠী বা বন্ধুর আকস্মিক মৃত্যু সংবাদ তাদের গতিকে রোধ করবে তেমনটা সাধারণত ঘটে না। অর্থাৎ সেই খবরের শক্তি এত বেশি নয় যে তা আমাদের ভীষণভাবে আঘাত করবে। নিজের ক্ষেত্রে এমনটা হলে কী হতো তেমন ভাবনার উদ্রেক করবে। বরং অনেকটা আত্মপ্রতারণার মতো নিজেকে বোঝাই, আমার ক্ষেত্রে অমনটা হবে না! অথচ তারা আমাদের মতোই গতিশীল, কর্মক্ষম, সফল মানুষ ছিলেন। তাহলে আমাদের ক্ষেত্রে তেমনটা ঘটতে কতক্ষণ?
আসলে জীবদ্দশায় আমরা প্রতিনিয়ত পরিবার, সমাজ, কর্মক্ষেত্রে নিজেকে অপরিহার্য ভাবি। আমি না থাকলে সব নষ্ট হয়ে যাবে, বড় ক্ষতি হবে ইত্যাদি ভেবে উদ্বিগ্ন হই। হয়তো সে কারণেই দাপট ও ক্ষমতা দিয়ে সবকিছু নিজের ইচ্ছেমতো চালানোর চেষ্টা করি। সবার কল্যাণের জন্যই তেমনটা করছি বলে ধারণা বা বিশ্বাস করি। এমনকি দীর্ঘমেয়াদে সেগুলো অর্জনে বৈধ-অবৈধ, নীতি-নৈতিকতার তোয়াক্কা না করে ঝাঁপিয়ে পড়ি। কিন্তু ভাবি না প্রতিনিয়ত যাদের মৃত্যুর খবর পাই তারাও আপনার-আমার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছিলেন। হয়তো অনেক ক্ষমতার অধিকারীও ছিলেন। তার অনুপস্থিতিতে পরিবার বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ঠিকঠাক চলবে সেটা কল্পনাও করতেন না। কিন্তু বাস্তবতা হলো এখন সবই চলছে; হয়তো আরো ভালোভাবেই চলছে। আসলে আমরা কেউ অপরিহার্য নই। যখন আমরা ছিলাম না তখনো পৃথিবী যে গতিতে চলেছে আমরা বিদায় নেয়ার পরেও তার কোনো হেরফের হবে না।
তাই যা যা অর্জনে মরিয়া হচ্ছি সেগুলোর ঠিক কতটা আমাদের জীবদ্দশায় সত্যিই দরকার গভীরভাবে সেটা ভাবা দরকার। আমাদের পূর্ব পুরুষেরা নিজেদের মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে অনেক কিছু অর্জন করেছিলেন। ঠিক তেমনিভাবে পরবর্তী প্রজন্মগুলোও নিজ যোগ্যতায় হবে উদ্ভাসিত। তাই তাদের জন্য বিপুল পরিমাণ স¤পদ অর্জনের লক্ষ্যে দিন-রাত একাকার করা অর্থহীন। কারণ আমরা পরিবারের সুখ ভোগের জন্য যত কিছুই করি না কেন তারা এটাকে খুব একটা ভ্যালু দেয় না। এমনকি অধিকাংশ ধনী পরিবারের সদস্যরা ন্যূনতম কৃতজ্ঞ থাকে না! বরং পিতা বা অভিভাবকের অর্থ উড়ানো, বিলাসিতায় মত্ত থাকাকে তাদের অধিকার মনে করে। তাদের পাওয়ায় সামান্য হেরফের হলে মুহূর্তে অগ্নিমূর্তি ধারণ করে! ফলে অন্যায়, অবৈধ, অনৈতিক সব অর্জন আসলে কার জন্য, কিসের
জন্য? এক্ষেত্রে স্বভাবতই মনে প্রশ্ন জাগে, যাদের জন্য এতকিছু করছেন তারাই যদি কৃতজ্ঞ না থাকে, কষ্ট না বোঝে, সমব্যথী না হয় তবে দূরবর্তী মানুষদের (সহকর্মী, সহপাঠী, বন্ধু-বান্ধবদের) কাছে খুব বেশি কিছু আশা করা কি ঠিক হবে? না, এখন বিগতদের স্মরণ করার মতো টাইম নেই। আমাদের আরো অনেক কিছু অর্জন করতে হবে; যেতে হবে বহুদূর। কিন্তু সেই দূরের গন্তব্যে পৌঁছাতে গিয়ে কখন যে বড় একা হয়ে যাচ্ছি তা খেয়াল করার সময়টুকুও মিলছে না। অথচ খেয়াল করলে দেখবেন, মৃত্যু সংবাদ শোনা ব্যক্তিকে আমরা মেমোরি থেকে ডিলিট করার প্রক্রিয়া শুরু করি। সে যেহেতু এ দুনিয়ায় এগ্জিস্ট করে না সেহেতু দ্রুতই তাকে ভুলতে থাকি। পরীক্ষা শেষে বই-খাতা যেভাবে চোখের সামনে থেকে সরিয়ে ফেলা হয় অনেকটা সে রকম।
আমরা যতই চালাক বা দক্ষ হই না কেন ইহলোক ত্যাগ করা অনিবার্য। কিন্তু বিদায়ের সেই ‘খবর’টা আপনার পরিচিত ও প্রিয়জনদের কতটা, কীভাবে প্রভাবিত করবে সেটা ভাবা জরুরি। মহাকালের তুলনায় অতি ক্ষণস্থায়ী এ জীবন। সেখানে নিজের আধিপত্য বিস্তারে ধরাকে সরা জ্ঞান করা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। বিপুল পরিমাণ স¤পদ কুক্ষিগত করার মধ্যে কোনো কৃতিত্ব নেই। কারণ সেক্ষেত্রে উত্তরাধিকারেরা জানাজা নামাজের চেয়ে স¤পদের ভাগাভাগিতে বেশি মনোযোগী হবে। মন থেকে দোয়া করার পরিবর্তে জীবদ্দশায় ‘ঠকিয়ে’ যাওয়ার জন্য উষ্মা প্রকাশ করবে। আপনার সারা জীবনের ত্যাগ ও অর্জনের চেয়ে ভুলগুলো তাদের কাছে বড় হয়ে ধরা দেবে। তাই স¤পদের পাহাড় গড়ার চেয়ে মানুষের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলার চেষ্টা করা দরকার। পরিমাণ ব্যাপার না, বরং নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী চেষ্টাটা জারি রাখা জরুরি।
আশপাশের মানুষকে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করার সামর্থ্য না থাকলেও কল্যাণকামী হওয়া সম্ভব। ভালো একটা পরামর্শ দেয়া, হাসিমুখে কথা বলা, দৈনন্দিন জীবনে বিনয়ী হওয়া, আন্তরিক সহযোগিতার মনোভাব পোষণ করায় চারপাশের মানুষগুলো শান্তি পায়। তাদের সঙ্গে নিঃস্বার্থভাবে কিছুটা সময় কাটানো, বিপদে পাশে দাঁড়ানো ইত্যাদি মানসিক তৃপ্তির কারণ হয়। জীবনে স¤পদের চেয়ে সদাচরণের প্রভাব বেশি হয়। মাঝেমধ্যে কিছুটা সময় চোখ বন্ধ করে নিজ মৃত্যুর পর লোকে আমাকে কীভাবে স্মরণ করবে – এই কথাটা ভাবা দরকার। সেটা করা সম্ভব হলে বহু সমস্যার সমাধান সহজ হয়ে যায়। কারণ মহাকালের তুলনায় অতি ক্ষুদ্র এক ভ্রমণে আমরা রয়েছি। সেই জার্নি শেষ হওয়ার খবরটা সবাই কীভাবে গ্রহণ করবে এবং প্রতিক্রিয়া দেখাবে তা নিয়ে ভাবা জরুরি, তাই না?
[ড. মো. আব্দুল হামিদ: শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ও ‘মস্তিষ্কের মালিকানা’ বইয়ের লেখক]

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com