1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০১:২৮ অপরাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

৫০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে সিলেট হাইটেক পার্কে

  • আপডেট সময় সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

সুনামকণ্ঠ ডেস্ক ::
প্রায় ১শ’ ৩৪ কোটি ২ লাখ ৬১ হাজার ৫৬ টাকা ব্যয়ে সিলেটের কো¤পানিগঞ্জ উপজেলায় দেশের দ্বিতীয় হাইটেক পার্ক নির্মিত হচ্ছে। এ ব্যাপারে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ইমরান আহমদ জানান, এখানে প্রায় ৫০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। প্রকল্প এলাকার চারপাশে মাটি দিয়ে বাঁধ নির্মাণ, মাটি দিয়ে সাইটের উন্নয়ন ও বাঁধের ঢাল রক্ষায় ব্লক নির্মাণ কাজ। হাইটেক পার্ক সিলেট প্রকল্পটি রাস্তা থেকে প্রায় ২০ ফুট নিচে। তাই আকস্মিক বন্যা ও ভূমিক¤েপর হাত থেকে রক্ষা পেতে পার্কের ভূমি উন্নয়ন কাজ করা হচ্ছে।
সরকারের রূপকল্প ২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে হাইটেক পার্ক এবং সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় সিলেট জেলার কো¤পানিগঞ্জ উপজেলার ১শ’ ৬২ দশমিক ৮৩ একর জমির ওপর এই পার্ক প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। প্রকল্পের আওতায় ভূমি উন্নয়ন, সীমানা প্রাচীর, অ্যাপ্রোচ রোড, প্রশাসনিক ভবন, বৈদ্যুতিক সাব স্টেশন এবং ফাইবার অপটিক সংযোগসহ অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।
মেগা সিটি গড়তে ওই প্রকল্পের জন্য ইতোমধ্যে আরও ৬শ’ একর জায়গা বরাদ্দের আবেদন জানানো হয়েছে মন্ত্রণালয়ে।
২০১৬ সালের ২১ জানুয়ারি সিলেট সফরে এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সিটির আনুষ্ঠানিক ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তবে ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের আগ থেকেই ইলেকট্রিক সিটি নির্মাণের কাজ শুরু হয়।
এতে উৎপাদন করা হবে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য ও যন্ত্রাংশ। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে উৎপাদিত পণ্য বিদেশেও রফতানি করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এছাড়াও নির্মাণ করা হবে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, আইসিটি পার্ক ও সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে (পিপিপি) বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্ষ প্লান্ট।
সিলেটের জেলা প্রশাসক জয়নাল আবেদীন জানিয়েছেন, প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা হয়েছিল ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৬ সালের জুলাই পর্যন্ত। কিন্তু এরমধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হচ্ছে না। দেরিতে কাজ শুরু হওয়ায় এখন কেবলমাত্র মাটি ভরাট চলছে। নির্ধারিত সময়ের পর প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ার পাশাপাশি বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণও বাড়তে পারে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com