1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

বাঁধের কাজ সম্পন্ন না হওয়ায় মানবাধিকার কমিশনের উদ্বেগ

  • আপডেট সময় বুধবার, ৬ মার্চ, ২০১৯

সুনামগঞ্জের ১১টি উপজেলার ৩৭টি হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ নির্মাণের জন্য ৫৬৭টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। বরাদ্দ দেওয়া হয় প্রায় ৯ কোটি ৩৯ লক্ষ টাকা। বাঁধের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন সুনামগঞ্জ জেলা নেতৃবৃন্দ।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মানবাধিকার কমিশন সুনামগঞ্জ জেলা সভাপতি ফৌজি আরা বেগম শাম্মী, উপদেষ্টা ড. অ্যাডভোকেট মফচ্ছির মিয়া, সহ-সভাপতি কলি তালুকদার আরতি, অ্যাডভোকেট শহিদুল হাসমত খোকন, শীলা বসু, সাধারণ সম্পাদক সাকিল আহমদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম ছদরুল, দুলাল মিয়া, মো. শফিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুর রহমান মুহিব, ফজলুল করিম সাঈদ, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক নুরুল ইসলাম আতাহের, সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক আশরাফ হোসেন লিটন, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক নাজমুল ইসলাম সাজু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অরুণ তালুকদার, নির্বাহী সদস্য সীমা খাসনবীশ, দোলন রানী ধর, তৌহিদুল হক আরিফ, নিশেন্দু রায়, ফিরোজা আক্তার, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা সভাপতি আব্দুল কাদির শান্তি মিয়া, সাধারণ সম্পাদক লিমন আহমদ বলেন, নির্ধারিত সময়ে বাঁধের কাজ সম্পন্ন না হওয়ায় কৃষকদের পাশাপাশি আমরাও উদ্বিগ্ন ও শঙ্কিত। স্থানীয় ও জাতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ, ‘পাউবো বলছে ৫৬৭টি প্রকল্পের সব কটিতে মাটির কাজ শেষ।’ কিন্তু স্থানীয় কৃষকদের বক্তব্য, বিভিন্ন পত্রিকার রিপোর্ট ও আমাদের পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, বাস্তবে এখন পর্যন্ত ৬০ থেকে ৬৫ ভাগ কাজ হয়েছে। অধিকাংশ বাঁধে কমপেকশন ও ঘাস লাগানো হয়নি। ক্লোজারগুলোতে বাঁশ, চাটাই ও বস্তা দিয়ে প্রটেকশন তৈরির কথা থাকলেও নিয়ম অনুযায়ী তা না হওয়ায় হাওরপাড়ের মানুষজন চরম শঙ্কায় প্রহর গুনছেন। ইতোমধ্যেই ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে। আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা দেখে কৃষকদের মন অস্থির হয়ে পড়ছে। কখন জানি পাহাড়ি ঢল নেমে ডুবিয়ে দেয় স্বপ্নের বোরো ফসল। যদি আগাম বন্যায় হাওরের বোরো ফসলের কোনো ক্ষতি হয়ে যায়, তবে কৃষককুল একেবারে নিঃস্ব হয়ে পড়বেন। এ ক্ষতি পুষিয়ে ওঠার মতো তাদের কোনো অবলম্বন থাকবে না। যেটা হয়েছিল ২০১৭ সালে। হাওরবাসীর হাহাকার আর আকাশভেদী বুকফাটা চিৎকার কেউ শুনতে চায় না। তাই বাঁধের কাজ সম্পন্ন করার জন্য যে অতিরিক্ত ১৫ দিন সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে। সেই পুনঃনির্ধারিত সময়ের আগেই বাঁধের কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে শতভাগ স্বচ্ছতা ও আন্তরিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, “কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে।” – সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com