1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:০৪ অপরাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

শহিদুল আলম কি আইনের ঊর্ধ্বে, প্রশ্ন জয়ের

  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১০ আগস্ট, ২০১৮

সুনামকণ্ঠ ডেস্ক ::
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে ‘উসকানিমূল অপপ্রচারের’ অভিযোগে রিমান্ডে থাকা আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের পক্ষে যারা অবস্থান নিয়েছেন, তাদের নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
শুক্রবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, “শুধুমাত্র সফল ও জনপ্রিয় হওয়ার জন্যই কি আজ শহিদুল আলমকে আইনের ঊর্ধ্বে রাখার কথা বলা হচ্ছে? তাহলে কি আমিসহ সকল সফল ও জনপ্রিয় মানুষই আইনের ঊর্ধ্বে?”
দৃক গ্যালারি ও পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা শহিদুলকে গোয়েন্দা পুলিশ গত ৫ আগস্ট রাতে গ্রেপ্তার করার পর থেকেই দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংগঠন ও মানবাধিকারকর্মীরা তাকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আসছেন। গ্রেপ্তারের পর পুলিশ হেফাজতে নির্যাতন করা হয়েছে বলেও শহিদুল ইতোমধ্যে অভিযোগ করেছেন। এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল বলেছেন, শহিদুলের ওপর ‘অত্যাচারের’ মাধ্যমে সরকার সবার মধ্যে ‘ভয় ধরাতে চাইছে’।
এ প্রসঙ্গ টেনে জয় লিখেছেন, “ধরুন বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় ও সফল ব্যক্তি হিসেবে আন্দোলনের সময় আমি ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বলতাম আন্দোলনরত তরুণরা আমাদের কর্মীদের একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং সেই কথার প্রেক্ষিতেই আমাদের কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে সেই বিশ্ববিদ্যালয়টি আক্রমণ করতো। তাহলে কি বলা যেত আমি সহিংসতা উসকে দিয়েছি? নাকি আমি বাকস্বাধীনতার অধিকার দ্বারা সুরক্ষিত থাকতাম?”
জয় তার পোস্টে লিখেছেন, “আমার কোনো সন্দেহ নেই আজ যেই সুশীল সমাজ, বিদেশি বন্ধুরা ও সাংবাদিকরা শহিদুল আলমের পক্ষে কথা বলছেন, তারা তখন ঠিকই বলতেন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সহিংসতা উসকে দিয়েছেন।”
শহিদুল আলম ‘ঠিক তাই করেছেন’ মন্তব্য করে জয় লিখেছেন, “তার দেয়া মিথ্যে পোস্ট ও অভিযোগের কারণেই শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়ে ওঠে এবং পুলিশের উপর ও পার্টি অফিসে হামলা চালায়। একাধিক পুলিশ সদস্য ও আমাদের কর্মীরা আহত হন। আরাফাতুল ইসলাম বাপ্পি নামে আমাদের এক কর্মী তার দৃষ্টিশক্তি চিরতরে হারিয়েছেন। বাপ্পি কি ন্যায়বিচার পাওয়ার যোগ্য না?”

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com