স্টাফ রিপোর্টার ::
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যা পরবর্তী সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের অন্যতম ছাত্রনেতা আমেরিকা প্রবাসী মারুফ চৌধুরী স্বপরিবারে সুরমার উত্তরপাড়ের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করেছেন।
মঙ্গলবার সদর উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত ডলুরা এলাকার ৪৮ শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন করেন এবং তাদের রূহের শান্তি কামনা করেন।
এসময় তিনি বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতের বালাটে অবস্থান করেছিলেন, আজ দেশ উন্নয়নে অনেকটা এগিয়েছে। শহীদ মিনার ও আশপাশ এলাকা অনেক উন্নয়ন হয়েছে। এই এলাকায় অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে।
তিনি বলেন, দোয়ারা উপজেলার বাঁশতলায় গিয়েছি। শহীদ স্মৃতিস্তম্ভগুলোসহ আশপাশ এলাকার অনেক উন্নয়ন হয়েছে। এসব দর্শনীয় স্থান দেখতে সড়ক যোগাযোগেরও উন্নয়ন হয়েছে। এখন জেলায় ঘুরে বেড়াতে ভাল লাগে। দীর্ঘ ৪ যুগ আগে যেমন রাস্তা-ঘাটে চলাচল কষ্ট হতো এখন আর হয় না। প্রবাসে থেকে আগের রাস্তা-ঘাটের অনুন্নত ছবিগুলো চোখের সামনে ভেসে উঠতো। এখন সুন্দর রাস্তা-ঘাটের চোখে ভেসে উঠবে।
এর আগে ডলুরা বর্ডার হাট পরিদর্শন করেন মারুফ চৌধুরী। পরিদর্শনের সময় বর্ডার হাটে কর্মরত বাংলাদেশের বিজিবি কর্মকর্তা ও সদস্য এবং ভারতের বিএসএফ কর্মকর্তা ও সদস্যের সাথে নিরাপদ ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ে কথা বলে নানা বিষয়ে অবগত হন। পরে দুই দেশের বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের সাথেও কথা বলেন তিনি।
এ সময় জাহাঙ্গীরনগর ইউপি চেয়ারম্যান মো. রশিদ আহমদ, অ্যামেরিকা প্রবাসী মারুফ চৌধুরীর সহধর্মীনী সৈয়দা নীল আফরোজা চৌধুরী, ভাগনা আলহান চৌধুরী, নারী নেত্রী সুরাইয়া বেগম, জুনুয়ারা বেগম, ব্যবসায়ী ইমামুল হোসেন মখফুর, জাহানুর আলম।