জয়ন্ত সেন ::
আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শাল্লায় বইছে নির্বাচনী হাওয়া। জেলা পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য সদস্যপ্রার্থী হিসেবে জোরেশোরে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন সদস্যপ্রার্থীরা। উল্লেখযোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন দু’জন সাংবাদিক, একজন আইনজীবী ও আরেক জন শাল্লা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান। এবারের জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৯নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে লড়বেন তারা। ইতিমধ্যেই ৪জন প্রার্থী প্রতিটি ইউনিয়নে মতবিনিময় করছেন। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে আশীর্বাদ, দোয়া ও ভোট প্রার্থনায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। আবার প্রত্যেক প্রার্থীই এককভাবে দলীয় সমর্থন পেতে জোরলবিং চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে।
জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্যপ্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সহ-সম্পাদক ও উপজেলা সদর ইউপি’র ডুমরা গ্রামের বাসিন্দা অ্যাডভোকেট সুবীর নন্দী দাস বলেন, ৯নং ওয়ার্ডে আমি একজন সদস্যপ্রার্থী। আমি ঢাকা জজকোর্টের একজন আইনজীবী, এলাকায় আমার জনসমর্থন রয়েছে। সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৯নং ওয়ার্ডের সদস্য হিসেবে বিজয়ী হবো বলে আশাবাদী।
নির্বাচনে সদস্যপ্রার্থী সদর ইউপির ডুমরা গ্রামের বাসিন্দা, শাল্লার খবর ডটকমের প্রকাশক ও সম্পাদক বাদল চন্দ্র দাস বলেন, সরলতা আর আদর্শই আমার সম্পদ। ৯নং ওয়ার্ডে ভোটাররা অহংকারী সদস্যদের নয়, সরলতা ও আর্শবাদীকেই ভোট দেবেন এটি আমার বিশ্বাস। আমি ৯নং ওয়ার্ডবাসীর কাছে দোয়া ও আশীর্বাদ প্রার্থী।
জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্যপ্রার্থী সাংবাদিক পিসি দাশ পীযুষ বলেন, আমি দীর্ঘদিন যাবৎ সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। সুনামগঞ্জ জেলার সাংবাদিকদের কাছে আমি অতিসুপরিচিত। পাশাপাশি উপজেলা যুবলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত। আ.লীগের সুখ-দুঃখের সাথে আমি ছিলাম। বর্তমানে আমি উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক। জেলার সকল সাংবাদিকদের এবং ভোটারদের কাছে আমি আশীর্বাদ ও দোয়া প্রার্থী।
উল্লেখ্য, ৯নং ওয়ার্ডে ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে শাল্লা উপজেলায় রয়েছে ৪টি ইউনিয়ন। শাল্লার ভোটাররা বলছেনÑ এই ৪টি ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিরাই ৯নং ওয়ার্ডের একজন সদস্যপ্রার্থী নির্বাচন করবেন।