1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৯:৪০ অপরাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

দিরাইয়ে শিক্ষিকার বিদায় সংবর্ধনা

  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১০ মে, ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার ::
দিরাই উপজেলার করিমপুর ইউনিয়নের উত্তর চান্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা লিপিকা দস্তিদারকে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। দীর্ঘ ৪১ বছরের চাকুরি জীবন হতে অবসরে যাওয়ায় তাঁর শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবারে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই সংবর্ধনার আয়োজন করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও ছাত্রছাত্রীরা।
এ উপলক্ষে ওইদিন সকালে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জগত মোহন বর্মণ।
উপজেলা তথ্য কর্মকর্তা পারমিতা দাস সুইটির সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন করিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লিটন চন্দ্র দাস।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দিরাই জনস্বাস্থ্য বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী উজ্জ্বল খান, সুনামগঞ্জ জেলা সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি ও মোহনা টেলিভিশনের প্রতিনিধি কুলেন্দু শেখর তালুকদার, উপজেলা প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ইহতেশামুল হক আবির, উপজেলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি রতি রঞ্জন দাস লিটন, সংবর্ধিত অতিথি লিপিকা দস্তিদার, শিক্ষানুরাগী অমলেন্দু বর্মণ, বিনয় ভূষণ দাস, রঞ্জিত কুমার দাস, প্রধান শিক্ষক মিলন বালা রায়, শিল্পী বর্মণ প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে করিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লিটন চন্দ্র দাস বলেছেন, দিরাই উপজেলায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে লিপিকা দস্তিদার ৪১ বছরের শিক্ষকতা জীবনে তিনি খ্যাতি অর্জন করেছেন। তার চাকুরির মেয়াদ শেষ হওয়াতে তিনি অবসরে যাবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তার শিক্ষক জীবনের কর্মকা- ও অবদানগুলো দিরাইবাসী আজীবন মনে রাখবেন।
পরে উত্তর চান্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলী ও ছাত্রছাত্রীদের পক্ষ থেকে সংবর্ধিত বিদায়ী অতিথি লিপিকা দস্তিদারের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। পরে তার সম্মানে কেক কাটা হয়।
বিদায়ী সংবর্ধিত অতিথি শিক্ষিকা লিপিকা দস্তিদার তার কর্মময় জীবনের স্মৃতিচারণ করে বলেন, আমি যে বিদ্যালয়ে যতদিন চাকুরি করেছি, ওই বিদ্যালয়ের প্রতিটি ছাত্রছাত্রীকে আমার সন্তানের মতো মনে করে শিক্ষা দিয়েছি। আমি অবসরে যাওয়ার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত দিরাই উত্তর চান্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছি। একপর্যায়ে তিনি কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জড়িয়ে ধরে আবেগ আপ্লুত হয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন।

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com