হাওরবাসীর দুর্দশা পিছু ছাড়ছে না। ফসলহানির পর এবার নতুন সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। হাওরে মাছের মড়ক লেগেছে। পানিতে তলিয়ে যাওয়া ধান পচে অ্যামোনিয়া গ্যাস তৈরি হয়েছে। এই গ্যাসের বিষক্রিয়ায় মাছ মরে
বিজন সেন রায় :: আজ সোমবার, ৪ বৈশাখ ১৪২৪ বঙ্গাব্দ, ১৭ এপ্রিল ২০১৭ খ্রিস্টাব্দ। আজকের এই দিনটি সুনামগঞ্জবাসীর জন্য একটি স্মরণীয় এবং ঐতিহাসিক দিন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ আপনার
কালের পরিক্রমায় এবারে এসেছে বৈশাখ। কিন্তু বৈশাখ আসলেও হাওরপাড়ের মানুষের মধ্যে বৈশাখের কোনো আনন্দ নেই, নেই উৎসবের রঙ। দুর্নীতিবাজ পাউবো’র কর্মকর্তা এবং অসাধু ঠিকাদার সিন্ডিকেট কৃষকের মুখের হাসি কেড়ে নিয়েছে,
পাউবো’র কর্মকর্তা, ঠিকাদার কর্তৃক হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণে অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে সারা জেলাব্যাপী আন্দোলন চলছে। কৃষকদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও আন্দোলনে সোচ্চার হয়েছেন। আজ সকল শ্রেণি পেশার মানুষ আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ
ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে হাওরের বাঁধ ভেঙে ফসল তলিয়ে যাওয়া দুর্গত মানুষের মধ্যে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। এ সংকট নিরসনে জেলার বিভিন্ন স্থানে খোলাবাজারে চাল বিক্রি শুরু হয়েছে। খাদ্য
ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে পাউবো’র দুর্বল বাঁধ ভেঙে হাওরের ফসল তলিয়ে গেছে। পাউবো, ঠিকাদারদের লুকোচুরি, অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়টি এখন দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। ফসলহানির ঘটনায় হাওরজুড়ে এখন হাহাকার। কৃষকের কান্নায়
এখনো বৈশাখ আসেনি। চৈত্র মাসের অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের প্রথম ধাক্কায় পাউবোর ‘বালির বাঁধ’ ভেঙে তলিয়ে গেছে কৃষকের স্বপ্ন-সাধ। ফসলহারা কৃষকের ঘরে আজ বৈশাখীর আবহ নেই। নেই নতুন ফসলের ঘ্রাণ।
সুনামগঞ্জের হাওরের বাঁধ ভেঙে হাজার হাজার একর জমির বোরো ফসল পানির নিচে পঁচে যাচ্ছে। কৃষকদের জীবন-জীবিকার একমাত্র অবলম্বন এ বোরো ফসল। ফসল হারিয়ে হাওরাঞ্চলের গ্রামগুলোতে এখন উৎকণ্ঠা ও হাহাকার পরিস্থিতি
ভারী বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে পাউবো’র ‘বালির বাঁধ’ ভেঙে ফসলহানির ঘটনা ঘটেছে। এর দায় পাউবো, ঠিকাদার এবং পিআইসিকেই নিতে হবে। ফসল হারিয়ে নিঃস্ব কৃষকের হাহাকার থামছে না। তাদের সান্ত¦না দেয়ার
ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে জেলার প্রায় সকল হাওরের ফসল তলিয়ে গেছে। হাওরে এখন হাহাকার। গত কয়দিন আগে ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে গেছে রবিশস্য। ফলে মরার উপর খাড়ার ঘা’র