ঈদ মানেই আনন্দ। তাই শিশু-কিশোর যুবা-বৃদ্ধসহ সকল মনেই আনন্দের ফল্গুধারা বইয়ে চলে ঈদের দিনে। ঈদ আসে সত্য ও সুন্দরের জয়গান নিয়ে। প্রতিটি মুসলিম হৃদয়ে জাগিয়ে তোলে অফুরন্ত প্রেম-প্রীতির বন্ধনে নবজাগরণ।
ঈদুল আজহা মুসলিম জাতির অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। ঈদুল আজহাকে কোরবানির ঈদও বলা হয়। আরবি কোরবান শব্দ হতে এর উৎপত্তি। যার অর্থ ত্যাগের মাধ্যমে নৈকট্য লাভ। প্রতিবছর ১০ জিলহজ ঈদুল
গাঙের সফেদ জলে নিজের মুখ দেখে আজিরন। মুখটি কেমন ফ্যাকাশে, করুণ চাহনি। নিজের চেহারা দেখে মায়া হয় তার। আজিরন বলে ডাক দেয় নিজেরে। বোবা কান্নায় হু হু করে উঠে বুক।
সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে কেউ কি শেখ মুজিবকে হত্যা করতে পারে? জয়বাংলা ধ্বনিতে উজ্জীবিত কোটি কণ্ঠের উত্তর হবে না, পারে না। কেননা বঙ্গবন্ধু মানুষকে খুব ভালবাসতেন, বিশ্বাস করতেন। তাঁর ভালবাসা ও
বঙ্গবন্ধু তুমি স্বাধীনতার পটভূমি। তোমার জীবন ঘিরে সকল অহংকারে কতশত যুগ পরে, জেগে ওঠে এক দেশ তোমার নামে নাম বাংলাদেশ প্রিয় জন্মভূমি। – লেখক শতাব্দীর প্রবাদ পুরুষ, সহস্রাব্দের শ্রেষ্ঠ বাঙালি,
ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাঙালি জাতির মহাজাগৃতির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আজ ১৫ই আগস্ট। জাতীয় শোক দিবস। একদল পথভ্রষ্ট বিপথগামী গোষ্ঠী ১৯৭৫ সালের এইদিনে তাঁকে নিষ্ঠুরভাবে
কবির কল্পনা, শিল্পীর তুলি, জ্ঞানী-গুণী মহাজনদের লেখনীতে ফুটে উঠে একটি নাম, একটি প্রত্যয়Ñ সোনার বাংলা। বিদেশিরা এই সোনার বাংলার রূপ-রস, নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য-সম্পদে আকৃষ্ট হয়ে বারবার আক্রমণ করেছে। কখনোবা ধর্মের
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ‘সভ্যতার সংকট’ প্রবন্ধে একজন মহামানবের আবির্ভাব কামনা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই সেই ব্যক্তি যিনি মহামানবের সংজ্ঞা ধারণ করে বাঙালি জাতির মাহেন্দ্রক্ষণে আবির্ভূত হয়েছিলেন উদ্ধারকর্তা হিসেবে।
১৫ আগস্ট, ২০১৭ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২তম শাহাদাত বার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, ভোর রাতে জাতির জনককে সপরিবারে হত্যা করা হয়। এটা কোনো নিছক হত্যাকা- ছিল না।
মোগল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের প্রপৌত্র বাংলার সুবেদার আজিমু-শান্ এর সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে দেওয়ান মুর্শিদকুলী খাঁ যখন দেওয়ানি সদর দফতর রাজধানী জাহাঙ্গীরনগর (বর্তমান ঢাকা) থেকে মকসুদাবাদে স্থানান্তর করেন। তখন থেকেই অখ্যাত জঙ্গলাকীর্ণ