মো. আমিনুল ইসলাম :: যুগের আধুনিকতার সাথে গণমাধ্যমগুলো উন্নত পরিসরে আমাদের সামনে আবির্ভূত হলেও মানুষকে বোকা বানানোর খেলায় মত্ত একদল ‘সাংবাদিক’ নামধারী। এরা টাকা ছাড়া কলম চালাতে রাজি নন। তাদের
দীপন নন্দী:: সময় প্রবহমান। সময়ের সঙ্গে সম্পর্কের উঠা-নামাকে সহজেই সাগরের জোয়ার-ভাটার সঙ্গে তুলনা করা যায়। কিছু সম্পর্ক থাকে দীর্ঘদিনের। ঘড়ির কাঁটার মতো; কখনও একে আসে, কখনও আবার বারোতে। মাঝে দুই
১৩ থেকে ১৪ ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর কামানের গোলা যখন ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের উপর পড়ছে, কেঁপে উঠছে নগরী তখন ব্ল্যাকআউট এবং কারফিউর মধ্যে ঘাতক আলবদর, আলশামস, রাজাকাররা পূর্বপ্রণীত নীলনকশা অনুযায়ী মেতে উঠে বুদ্ধিজীবী
মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন সাংবাদিকতার বিষয়টি একাধিক প্রেক্ষাপটে আলোচিত হবার দাবি রাখে। প্রথমত, একজন সাংবাদিক, দেশি-বিদেশি যে-কেউই হোন না কেন, পেশাগত কারণে কীভাবে এবং কী পরিস্থিতির মধ্যে সেদিন নিজেকে যুক্ত করেছিলেন। সেদিক
১৯৭১ সালের ১০ মে পাকিস্তানি হানাদাররা প্রবেশ করে সুনামগঞ্জে। ভারী অস্ত্রের সামনে অল্প সংখ্যক আনসার আর ইপিআর সদস্যদের প্রতিরোধ ব্যর্থ হয়। সুরমা নদীর উত্তর পাড়ে আশ্রয় নেয়া মুক্তিযোদ্ধারা রওয়ানা করেন
বঙ্গবন্ধু একটি চেতনা, একটি মানচিত্র, বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশ। এই চেতনার কখনও মৃত্যু হতে পারে না, তাই এই মানচিত্রও বিলীন হবার নয় এবং শেখ মুজিবুর রহমানেরও কখনো মৃত্যু হবার নয়। তিনি জীবিত
আমাদের বয়সী যে কোনো মানুষকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় তার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় দিন কোনটি- সে অবধারিতভাবে বলবে সেটি হচ্ছে- ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। আমি মনে করি আমাদের বয়সী মানুষেরা-যারা
হলুদ সাংবাদিকতার উন্মেষ কবে ঘটেছে, সে দিকে আমার ভ্রুক্ষেপ নেই। সাংবাদিকতাকে একটি চ্যালেঞ্জিং ও মহান পেশা হিসেবেই দেখি এবং দেখতে চাই। তবে হলুদ সাংবাদিকতার জন্ম কিন্তু কোন সাধারণ সাংবাদিকের মাধ্যমে
১. স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ। নিস্তরঙ্গ সুনামগঞ্জ তখন একান্তই ছোট্ট একটা মহকুমা শহর হলেও মুক্তিযুদ্ধকালীন শহর ছেড়ে ভারতের বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে শরণার্থী হওয়া পরিবারগুলো অনেক ক্ষয়ক্ষতির বিনিময়ে ফিরতে শুরু করেছে। সেই
জীবন ও জীবিকার তাগিদে আজ প্রায় চার বছর হতে চলল আমি নিউইয়র্ক আছি। বড় অদ্ভুত এই নগরী আর বড় অদ্ভুত এই নগর জীবন। শহরের আনাচে-কানাচে সর্বত্র যেন বিস্ময়ের এক মায়াজাল