সুনামগঞ্জ , শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫ , ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
অপহরণের ১৪ দিন পর হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ব্যবসায়ীকে উদ্ধার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতার বিরুদ্ধে টিআরের বরাদ্দ আত্মসাতের অভিযোগ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হতে পারে অক্টোবরে আসামি থেকে রাজসাক্ষী : সুবিধা-অসুবিধা জুয়া ও মাদকে সয়লাব শ্রীপুর বাজার জগন্নাথপুরে এমপি প্রার্থী এমএ কাহারের সমর্থনে লিফলেট বিতরণ অবসরপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহারের দাবি ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ আমরা ফ্যাসিস্টমুক্ত দেশ গড়তে চাই : আরিফুল হক চৌধুরী নিত্য যানজটে ভোগান্তি শহরবাসীর জেলায় পাসের হার ৬৮.৪৬%, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪১৭ জন বিএনপিতে দুর্নীতিবাজদের ঠাঁই হবে না : কামরুজ্জামান কামরুল শিক্ষক সংকটের মধ্যে আরো ৫ জন বদলি! ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ হাওরে মাছের আকাল, চাষের পাঙ্গাসই এখন ভরসা তাহিরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ৬ শতাধিক শিক্ষার্থীর জন্য মাত্র দুই শিক্ষক! দিরাই আ.লীগের সম্পাদক প্রদীপ রায় কারাগারে ৬ দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি মৎস্য কার্যালয়ে পাওয়া গেল অফিস সহায়কের মরদেহ

এলাকাবাসীর মানববন্ধন : শ্রমিক রিপনকে গুলির ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি

  • আপলোড সময় : ২৮-০৮-২০২৪ ০৯:১১:৪৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৮-০৮-২০২৪ ০৯:১১:৪৮ পূর্বাহ্ন
এলাকাবাসীর মানববন্ধন : শ্রমিক রিপনকে গুলির ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি
স্টাফ রিপোর্টার :: গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে পুলিশের গুলিতে গুরুতর আহত দিনমজুর রিপন মিয়ার ওপর হামলাকারী পুলিশ সদস্যের বিচার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। মঙ্গলবার দুপুরে শহরের ট্রাফিক পয়েন্টে সচেতন সুনামগঞ্জবাসীর ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে সাধারণ শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের লোকজনও উপস্থিত ছিলেন। রিপন মিয়া শহরতলির মাইজবাড়ি গ্রামের দিনমজুর কামাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি একটি ফার্নিচারের দোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে তিনি সাধারণ জনতা হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন রিপন মিয়ার পিতা কামাল উদ্দিন, বোন রোজিনা বেগম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ইমন দ্দোজা, সমাজকর্মী মোশারফ মিয়া প্রমুখ। মানববন্ধনে অংশ নিয়ে আহত রিপনের পিতা কামাল উদ্দিন তার বক্তব্যে বলেন, আমার ছেলে একজন দিনমজুর। আমি নিজেও দিনমজুর। ছেলের আয়েই ৬ জনের পরিবারের সংসার চলে। সে গুলিবিদ্ধ হয়ে এখন ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। ছাত্রদের আন্দোলনে যোগদানের অপরাধে সদর থানার ওসি খালেদ চৌধুরী তার পেয়ে গুলি করেন। আমি এই ওসি ও সহকারী পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাসের বিচার চাই। রিপন মিয়ার বোন মানববন্ধনে বলেন, আমার ভাই সুস্থ হবে কি না জানিনা। সে আর কখনো স্বাভাবিকভাবে হাঁটাচলা করতে পারবে কি না জানিনা। যারা আমার ভাইয়ের পায়ে গুলি করেছে তাকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। আমরা আর কিছু চাইনা।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স