সুনামগঞ্জ , শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ বইমেলা আমাদের সংস্কৃতি আর জ্ঞানের প্রতীক- জেলা প্রশাসক ২০১৮ সালে নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি বিএনপির বর্ধিত সভা এবার সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে জেলা স্বাস্থ্য অধিকার ফোরামের পরিকল্পনা সভা আল-আকসা কিন্ডারগার্টেন উদ্বোধন সাবেক কাউন্সিলর আবুল হাসনাত কাওসার গ্রেফতার শিক্ষকের মারধরে ছাত্র আহত অ্যাড. নূরুল ইসলামের সমর্থনে প্রচার সভা ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ এখনো অনেক কাজ বাকি এবারও হাওরের মাটি কাটা হচ্ছে কলমে! জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন জগন্নাথপুরে ৩ দোকান থেকে নগদ অর্থসহ অর্ধকোটি টাকার মোবাইল চুরি মৎস্য ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টোল আদায় বন্ধের দাবি জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে রাণীগঞ্জ মাদ্রাসায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে অত্যাধুনিক এক্স-রে মেশিন চালু : স্বল্প মূল্যে সেবা পাবেন রোগীরা ছাত্রীকে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগে মাদ্রাসা সুপারের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেনকে প্রত্যাহার

ক্রেতা সংকটে বিপাকে ফল ব্যবসায়ীরা

  • আপলোড সময় : ০১-১২-২০২৪ ১২:৫৭:১০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-১২-২০২৪ ১২:৫৭:১০ পূর্বাহ্ন
ক্রেতা সংকটে বিপাকে ফল ব্যবসায়ীরা
স্টাফ রিপোর্টার :: সুনামগঞ্জের ফলের বাজার স্থান পরিবর্তনের কারণে ক্রেতা শূন্য হয়ে পড়েছে নতুন ফলের বাজার। গত প্রায় তিন মাস আগে সুনামগঞ্জ জেলা স্টেডিয়ামের দক্ষিণ-পশ্চিম পার্শ্বে এই ফল বাজার স্থানান্তর হয়। এরপর থেকে প্রতিনিয়ত বাজার ক্রেতা শূন্য থাকায় চরম বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। একাধিক ব্যবসায়ী জানান, বিক্রি কমে যাওয়ায় তাদের সাংসারিক খরচ, সন্তানের লেখাপড়ার খরচ, ওষুধ খরচসহ জীবনজীবিকার সার্বিক খরচ যোগান দেয়া অসম্ভব হয়ে পড়ছে। তারা আরও জানান, বিক্রি না হওয়ায় প্রতিদিন আঙ্গুর, আপেল, কমলা, মালটা, ডালিম, ড্রাগন প্রভৃতি ফলে পচন ধরছে এবং ডাস্টবিনে ফেলতে হচ্ছে। এতে প্রতি ব্যবসায়ী লোকসানের বোঝা বড় হচ্ছে। পরিবারে খরচ মেটানো এখন অসম্ভব হয়ে পড়েছে তাদের। এহেন অবস্থায় পরিবারের লোকজন দুশ্চিন্তায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। প্রতিদিন সাংসারিক খরচ যোগান দিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানে ঋণের খাতা ভারি হচ্ছে। ঋণ পরিশোধের তাগদায় যাতায়াত রাস্তা ছেড়ে বিকল্প পথে চলতে হচ্ছে। অপরদিকে, ফলের খুচরা ক্রেতা সাধারণ পুরাতন বাজার ফলের দোকান না পেয়ে বাসায় খালি হাতে ফিরছেন। অনেকে জানেন না যে ফলের দোকানগুলো অন্যত্র স্থানান্তর হয়েছে। এই শীত মওসুমে নতুন নতুন ফল বাজারে আসবে এবং ক্রেতাদের হাতে পৌঁছবে। কিন্তু এখন ফলের বাজারে ক্রেতা না থাকায় খুচরা ব্যবসায়ীরা বেশি ফল দোকানে আনতে সাহস পাচ্ছেন না। কারণ বিক্রি নাই, তাই ফল পঁচে বেশি। ক্রেতা আব্দুল করিম বলেন, আমার সন্তানদের জন্য ফল নিতে দোকান খুঁজে পাইনি বেশ কয়েক দিন ধরে। ক্রেতা সাজাউল হক বলেন, লোক সমাগম স্থানে ফলের বাজার হলে সবার জন্য ভাল। এখন যে জায়গায় নেওয়া হয়েছে, এটা চলাচলের মেইন রাস্তা নয়। ফল ব্যবসায়ী আব্দুর রউফ বলেন, এই ফলের ব্যবসা করলাম সারা জীবন। এখন বাদ দেওয়ার চিন্তা করছি। প্রায় তিন মাসে লস হয়েছে হাজার হাজার টাকা। আবার ঋণও হয়েছি লক্ষ টাকা। এখন এই ব্যবসায় পরিবারের চাহিদা মেটানো সম্ভব নয়। সন্তানের লেখাপড়া বন্ধ হওয়ার উপক্রম। আমরা আশা করি, ব্যবসাবান্ধব স্থানে প্রশাসন আমাদের ফলের দোকান স্থানান্তরে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ

গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ