সুনামগঞ্জ , শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ , ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, ধাপে ধাপে এগোবে সরকার : উপদেষ্টা হাসান আরিফ সুনামগঞ্জ-৩ আসনে তালহা আলমকে প্রার্থী ঘোষণা শান্তিগঞ্জে বিএনপি’র কর্মীসভা ও প্রবাসীদের সংবর্ধনা দ্বিতীয় দিনেও মঞ্চ মাতালেন নাট্যকর্মীরা আমন ধানে হাসছে কৃষক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা তুমি যে চেয়ে আছ আকাশ ভরে দুই দিনের রিমান্ডে ব্যারিস্টার সুমন দিরাই আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা ধর্মপাশা কৃষি ঋণ কমিটির সভা এসএসসি’র টেস্ট পরীক্ষায় ফেল করায় ছাত্রীর আত্মহত্যা জাউয়াবাজারে কৃষক দলের কমিটি গঠন ছাতকে গৃহবধূর আত্মহত্যা জনগণ যাতে সকল ক্ষমতার মালিক হতে পারেন তেমন দেশ গড়তে চাই : প্রধান উপদেষ্টা ধোপাজান-চলতি নদী : পথ বদলে চলছে বালু-পাথর লুট জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে প্রস্তুত আ.লীগ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা : শুনানি শেষ, রায় যে কোনো দিন অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দেবে স্পেন পথনাটক উৎসব উদ্বোধন জামালগঞ্জ উপজেলা জমিয়তের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত

৯ ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা

  • আপলোড সময় : ২৪-০৯-২০২৪ ০৯:০৯:০৩ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৪-০৯-২০২৪ ০৯:০৯:০৩ পূর্বাহ্ন
৯ ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক :: দেশের বেসরকারি ৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের চলতি হিসাবের ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এই ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে- ন্যাশনাল ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। এসব ব্যাংকের মধ্যে তারল্য সংকটে থাকা পাঁচটি ব্যাংককে গ্যারান্টি দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। এর ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে তুলনামূলকভাবে ভালো ব্যাংক থেকে ধার নিতে পারবে এসব ব্যাংক। এছাড়া এক্সিম ও ইসলামী ব্যাংক আবেদন করলেও এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে গ্যারান্টি চুক্তি হয়নি। আর পদ্মা ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এখন পর্যন্ত কোনো আবেদন করেনি। তারল্য সংকটে থাকা ব্যাংকগুলো কী পরিমাণ তারল্য সহায়তা নিতে পারবে তা ঠিক করে দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংকগুলো আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজার থেকে নির্ধারিত মেয়াদে বিশেষ ধার পাবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সরাসরি টাকা না দিয়ে অন্য ব্যাংক থেকে ধারের ব্যবস্থা করছে। বাজারের টাকা এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে যাবে। এর ফলে মূল্যস্ফীতির ওপর বাড়তি প্রভাব পড়বে না।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স