সুনামগঞ্জ , মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪ , ২৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ১৫ পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে অতিষ্ঠ গ্রাহক দিরাইয়ে ইজারাদারের দৌরাত্ম্যে অসহায় কৃষক-মৎস্যজীবীরা শিক্ষকদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করুন সাবের হোসেন চৌধুরীর ৫ দিনের রিমান্ড বিপিএলে কমছে পারিশ্রমিক, সর্বোচ্চ ৬০ লাখ টাকা সুনামগঞ্জে ছাত্র-জনতার মিছিলে হামলায় এক দিনে ১১ জন গ্রেফতার জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সুশাসন নিশ্চিত করবে: জেলা প্রশাসক চাঁদাবাজির অভিযোগে সাবেক এমপি রতনের ভাই কারাগারে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে কয়েকটি সুপারিশ জামিন পাননি সাবেক মন্ত্রী এমএ মান্নান পাহাড়ি ঢলে তাহিরপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত তাৎক্ষণিক ঋণ পেলেন কৃষক ও স্বল্প আয়ের মানুষ দোয়ারাবাজারে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস পালিত দুর্গাপূজা নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশের নিরাপত্তা পরামর্শ দুর্গাপূজা নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশের নিরাপত্তা পরামর্শ তথ্য পেলেই কাদের, নানক, হারুনকে গ্রেপ্তার ছাত্রলীগকে ৭ দিনের মধ্যে নিষিদ্ধের আলটিমেটাম পূর্বাঞ্চলে সাম্প্রতিক বন্যায় ১৪ হাজার ৪২১ কোটি টাকার ক্ষতি ধর্মপাশায় কৃষকদলের আংশিক কমিটি অনুমোদন

বায়তুল মোকাররমের ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেবে সরকার

  • আপলোড সময় : ২২-০৯-২০২৪ ১১:০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২২-০৯-২০২৪ ১১:০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন
বায়তুল মোকাররমের ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেবে সরকার
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক :: জুমার নামাজের ইমামতি নিয়ে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের ভেতরে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে সরকার। শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে জুমার নামাজে ইমামতি করাকে কেন্দ্র করে মসজিদে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। জাতীয় মসজিদে এ ধরনের হামলা ও ক্ষতিসাধনের ঘটনা অত্যন্ত অনাকাক্সিক্ষত, নিন্দনীয় ও জঘন্য অপরাধ। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তসাপেক্ষে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন। এ সময় পলাতক খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বর্তমান খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। তখন বর্তমান খতিবের অনুসারীরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন। তখন মসজিদের ভেতরেই দুপক্ষে সংঘর্ষ শুরু হয়। একে অপরকে কিলঘুষি মারতে থাকে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। মসজিদের আসবাবপত্রও এ সময় ভাঙচুর করা হয়। ভেঙে ফেলা হয় দরজা-জানালার গ্লাস। এ ঘটনায় মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন। অনেকে ওই সময় মসজিদ থেকে বেরিয়ে পড়েন। পরে পরিবেশ কিছুটা শান্ত হলে সোয়া ১টার দিকে আবার মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন। এদিকে, ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত বায়তুল মোকাররম মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এছাড়া আগে থেকেই বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় পুলিশের বিপুল সংখ্যক সদস্য অবস্থান করছিলেন। মসজিদের সামনের রাস্তায় রাখা হয় একটি প্রিজন ভ্যান। বায়তুল মোকাররম মার্কেটের সামনে রাখা হয় একটি পুলিশের এপিসি কার (অস্ত্রসজ্জিত যান)। পল্টন মোড়ে ছিল জলকামান এবং কয়েক শতাধিক পুলিশ। প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে খতিব রুহুল আমিন আত্মগোপনে ছিলেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স