সুনামগঞ্জ , মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫ , ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দ্রুত ঘোষণা করতে হবে : এ জেড এম জাহিদ হোসেন প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে শান্তিগঞ্জ ইউএনও’র উদ্যোগ : বেসিক নলেজ যাচাই পরীক্ষা সম্পন্ন জামালগঞ্জে উত্তম কৃষি চর্চা প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ইজিবাইকের যৌক্তিক ভাড়া নির্ধারণের দাবিতে যাত্রীদের মানববন্ধন হাওর ভাতায় বৈষম্যের অবসান, খুশি স্থানীয় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৩০৫ পিস ইয়াবাসহ যুবক আটক পথে যেতে যেতে : পথচারী নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জমে উঠছে কোরবানির পশুর হাট নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহার বন্ধে একসাথে কাজের আহ্বান শান্তিগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, রোগীদের চরম ভোগান্তি বিশ্ব দুগ্ধ দিবস পালিত নদী ভাঙনের ঝুঁকিতে জামালগঞ্জ-সুনামগঞ্জ সড়ক সুনামগঞ্জে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স অনুষ্ঠিত নদ-নদীর পানি বাড়লেও হাওরে পানি কম বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালিত আন্তর্জাতিক গুম সপ্তাহ উপলক্ষে অধিকার’র মানববন্ধন ভাটির হাওরে ক্ষেতমজুররাই নব্য উৎপাদক শক্তি

টিউবওয়েল দেয়ার নামে টাকা আত্মসাতের পাঁয়তারা ইউপি চেয়ারম্যানের

  • আপলোড সময় : ১২-০৯-২০২৪ ১১:৪৯:১৭ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০৯-২০২৪ ১১:৫১:৫৪ পূর্বাহ্ন
টিউবওয়েল দেয়ার নামে টাকা আত্মসাতের পাঁয়তারা ইউপি চেয়ারম্যানের জামালগঞ্জ সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো কামাল হোসেন
জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি:: সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে টিউবওয়েল দেয়ার নামে টাকা আত্মসাৎ করার পাঁয়তারার অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। বুধবার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অভিযোগটি দায়ের করেন উপজেলার সদর ইউনিয়নের মুসলিম কদমতলী গ্রামের জিন্নত আলীর ছেলে মো. আব্দুল আউয়াল মিয়া। লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, দীর্ঘদিন যাবত সুপেয় পানির সংকটে ভুগছিলেন আব্দুল আউয়াল। গত প্রায় এক বছর পূর্বে সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. কামাল হোসেনকে তার বাড়িতে অনুষ্ঠানে দাওয়াত দিলে সেখানে গিয়ে সুপেয় পানির সংকট দেখতে পান চেয়ারম্যান। পরে ওইসময় চেয়ারম্যানের নিকট একটি সাবমারসিবল টিউবওয়েল দাবি করেন আব্দুল আউয়াল। এতে ইউপি চেয়ারম্যান কামাল হোসেন সরকারি ভাবে দিতে পারবে বলে আশ্বাস দেন আব্দুল আউয়ালকে। তবে ৩০ হাজার টাকা সরকারি খরচ আছে বলে চেয়ারম্যান জানান। এতে আব্দুল আউয়াল টাকা দিতে স্বীকৃতি জানানোর পাশাপাশি নগদ ১০ হাজার টাকা দিয়ে দেন। বাকি ২০ হাজার টাকা টিউবওয়েল আসলে পরে জমা দিবে। পরে আব্দুল আউয়ালকে টিউবওয়েলের জন্য ২ মাস অপেক্ষা করতে বলেন চেয়ারম্যান। এতে ২ মাস পেরিয়ে ১ বছর অতিবাহিত হলেও টিউবওয়েল না পেয়ে বারবার চেয়ারম্যানের শরণাপন্ন হচ্ছেন আবদুল আউয়াল। এতে চেয়ারম্যানের ভূমিকা টিউবওয়েল না দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করার পায়তারা মনে হচ্ছে বলে আব্দুল আউয়াল তদন্ত সাপেক্ষে উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান কামাল হোসেন বলেন, আমি অভিযোগকারীকে চিনিনা। তবে ইউপি সদস্যের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা দিয়েছিল একজন। টাকাটা সময়মতো না দেয়ার কারনে তাকে টিউবওয়েল দিতে পারিনি। তবে আবার আসলে তাকে দিবো আমি বলেছি। অথবা সে টাকা ফেরত নিতে চাইলে তাকে টাকা দিয়ে দেয়া হবে। এব্যাপারে জামালগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুশফিকীন নূর জানান, অভিযোগটি পেয়েছি, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স