সুনামগঞ্জ , শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫ , ১৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সাত বছরেও শেষ হয়নি ১৩০ কোটি টাকার দুই সেতুর নির্মাণকাজ নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে, হঠাৎ আক্রমণ চলে আসতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা নিম্নমানের ইট দিয়ে নির্মাণকাজ,ভবনের দেয়াল ভেঙে দিতে জেলা প্রশাসকের নির্দেশ মিথ্যা তথ্যে ‘জুলাইযোদ্ধা’, ১২৮ জনের গেজেট বাতিল বালু লুটের প্রতিবাদে এনসিপি’র মানববন্ধন মোহনপুর-কাঠইর সড়ক বেহাল চলাচলে ভোগান্তির শেষ নেই জেলায় প্রথম বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো ‘মেধা যাচাই বৃত্তি পরীক্ষা’ জেলা জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সরকার-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে শান্তিগঞ্জে ফলোআপ কর্মশালা যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি সুরমার ঘাটে ঘাটে ময়লার ভাগাড় আজ ‘জেলা প্রশাসন মেধা যাচাই বৃত্তি পরীক্ষায় বসছে ৭৬ হাজার ৪৮৫ শিক্ষার্থী ধোপাজানে অবৈধভাবে ১৪ দিনে ২৪ কোটি টাকার সিলিকা বালু লুট জুলাই আন্দোলনের পর সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন আমলারা : হাসনাত আবদুল্লাহ সড়ক দুর্ঘটনা রোধে পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন ধর্মপাশায় সড়ক পুনঃনির্মাণের দাবিতে অবরোধ যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত গণভোটে কী হবে? কলেজে টিকটক-লাইকির ভিডিও ধারণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি সুনামগঞ্জে শব্দদূষণ বিরোধী অভিযান: ৫ যানবাহনকে জরিমানা, জব্দ ৭ হাইড্রোলিক হর্ণ

ভাঙন রোধে স্থায়ী পদক্ষেপের দাবিতে সুরমা পাড়ে মানববন্ধন

  • আপলোড সময় : ২৫-১০-২০২৫ ০৮:২৩:৪৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-১০-২০২৫ ০৮:২৩:৪৮ পূর্বাহ্ন
ভাঙন রোধে স্থায়ী পদক্ষেপের দাবিতে সুরমা পাড়ে মানববন্ধন
স্টাফ রিপোর্টার :: সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার হরিনাপাটি গ্রামটি সুরমা নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভয়াবহ ভাঙনে গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে আতঙ্ক। প্রশাসনের কাছে বারবার আবেদন ও মানববন্ধন করেও কোনো স্থায়ী ব্যবস্থা না হওয়ায় হতাশ স্থানীয়রা। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) বাদ জুমা সপ্তম দফায় মানববন্ধন করেছেন সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ২নং রঙ্গারচর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের হরিনাপাটি গ্রামবাসী। সুরমা নদীর তীরে আয়োজিত ওই মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সাবেক ইউপি সদস্য মো. আব্দুল খালিক এবং সঞ্চালনা করেন সমাজসেবী সাফি উদ্দিন ফাহিম। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন হাফিজ আনোয়ার হোসেন, শিক্ষক আবুল খায়ের, আলহাজ আছদ্দর আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, মো. আহাদ আলী, ইউপি সদস্য শরকত আলী, ব্যাংক কর্মকর্তা রেজাউল হক, শাহবাজ মিয়া প্রমুখ। বক্তারা বলেন, বিগত কয়েক বছর ধরে জেলা প্রশাসক, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী থেকে শুরু করে পাউবো’র মহাপরিচালক পর্যন্ত লিখিতভাবে আবেদন জানানো হয়েছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত নদী ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র কিছুসংখ্যক জিও ব্যাগ ফেলা হলেও তা ভাঙন ঠেকাতে সক্ষম নয়। তারা আরও বলেন, আমাদের ঐতিহ্যবাহী গ্রামটির প্রাচীন মসজিদ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মক্তব, বাজার ও এলজিইডি সড়ক এখন নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার মুখে। যেকোনো সময় নদী এগুলো গিলে ফেলতে পারে। গ্রামবাসীর দাবি, জরুরি ভিত্তিতে ভাঙনপ্রবণ এলাকা সরেজমিনে পরিদর্শন করে স্থায়ী ব্লক বসানোর উদ্যোগ নিতে হবে, যাতে সর্বনাশা ভাঙনের হাত থেকে গ্রামটি রক্ষা করা যায়।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স