সুনামগঞ্জ , শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
দায়িদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা নিতে জুডিসিয়াল তদন্ত কমিটি গঠন তৎকালীন আইজিপির বর্ণনায় ৫ আগস্ট সরকারিপ্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন জামালগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন সুনামগঞ্জ হাসপাতালে ১২ ধরনের আড়াই কোটি টাকার ওষুধ মেয়াদোত্তীর্ণ সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে জুলাই গণহত্যা : রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন শিক্ষাক্ষেত্রে সুনামগঞ্জকে এগিয়ে নিতে সবার সহযোগিতা চাই : জেলা প্রশাসক অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ না করার নির্দেশ দিলেন জেলা প্রশাসক স্ত্রীর সাথে অভিমান করে স্বামীর আত্মহত্যা প্রকৌশলী কামরুল হকের মৃত্যু নিয়ে রহস্য স্বজনদের দাবি ‘পরিকল্পিত হত্যা’ বিএনপি’র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত নির্বাচনে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি থাকবে নৌ ও বিমান বাহিনী সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল উদ্বোধন অকেজো ১০ হাজার নলকূপ বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ জামালগঞ্জে যুবদলের কর্মী সমাবেশে কৃষক লীগ নেতা! ‎সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নতুন সভাপতি শামস শামীম, সম্পাদক জসিম মাছশূন্য হাওর, সংকটে জল-জীবিকা ব্রিটিশ-বাংলাবাজার সড়ক বেহাল : দুর্ভোগে হাজারো মানুষ ভিপি নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

অনুমতি ছাড়া বিজ্ঞাপনে শাহ আব্দুল করিমের গান ব্যবহার, ২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

  • আপলোড সময় : ০২-০৯-২০২৫ ০৯:৩৪:২৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০২-০৯-২০২৫ ০৯:৩৪:২৪ পূর্বাহ্ন
অনুমতি ছাড়া বিজ্ঞাপনে শাহ আব্দুল করিমের গান ব্যবহার, ২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক :: বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের কপিরাইটকৃত গান অনুমতি ছাড়াই দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোনের বিজ্ঞাপনে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। এজন্য প্রতিষ্ঠানটিকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। করিমের ছেলে শাহ নূরজালালের পক্ষে এই নোটিশ পাঠিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাজিন আহমেদ। আইনি নোটিশে বলা হয়েছে, গ্রামীণফোন অনুমতি বা স্বীকৃতি ছাড়াই শাহ আবদুল করিমের দুটি গান ‘রঙিলা বাড়ৈ’ এবং ‘কোন মিস্তরি নাও বানাইছে’ বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করেছে। ২০১৬ এবং ২০২২ সালে প্রচারিত দুটি বিজ্ঞাপনে এসব গান ব্যবহৃত হয়েছে বলে দাবি করা হয়। নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়, এ ধরনের ব্যবহার কপিরাইট আইন এবং শিল্পীর নৈতিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল। নোটিশে গ্রামীণফোনকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সব অনলাইন ও অফলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে ওই গানসম্বলিত কনটেন্ট সরিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে শাহ আবদুল করিমকে যথাযথভাবে স্বীকৃতি দিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে চাওয়া হয়েছে ২০ কোটি টাকা। প্রতিটি গানের জন্য ১০ কোটি করে এই ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে। আইনি নোটিশ প্রদানকারী ব্যারিস্টার রাজিন আহমেদ বলেন, ‘শাহ আবদুল করিমের গান কেবল সংগীত নয় - এগুলো বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের অংশ। ‘রঙিলা বাড়ৈ’, ‘কোন মিস্তরি নাও বানাইছে’ দুইটি গান ব্যাবহার করেছে গ্রামীণফোন। অনুমতি ছাড়া বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার কেবল অবৈধ নয়, বরং চরম অসম্মানজনক। আমরা তার উত্তরাধিকার রক্ষায় আইনের সর্বোচ্চ ব্যবস্থাই গ্রহণ করবো। শাহ আবদুল করিমের ছেলে শাহ নূরজালাল বলেন, আমরা গ্রামের মানুষ। আইন-কানুন অতোটা বুঝি না। বাবার সব গান কপিরাইট করা আছে। এমনি অনেকেই গান করেন সেটা ভিন্ন বিষয়। কিন্তু বাণিজ্যিকভাবে গান ব্যবহার করলে আমাদের অনুমতি নেওয়া উচিত। সেখান থেকে যে আয় হয় তারও একটা অংশ আমাদের দেওয়া উচিত। তা না হলে কেমন হয় বিষয়টা।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
দায়িদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা নিতে জুডিসিয়াল তদন্ত কমিটি গঠন

দায়িদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা নিতে জুডিসিয়াল তদন্ত কমিটি গঠন