সুনামগঞ্জ , মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫ , ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মরা চেলা নদীতে বালুখেকোদের তান্ডব, হুমকিতে রোপওয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্প টাঙ্গুয়ার হাওর জলাভূমি বাস্তবায়ন প্রকল্পের সম্প্রদায়ভিত্তিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে কর্মশালা সুনামগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশী অ্যাড. আব্দুল হকের প্রচারণা শুরু দেশ বদলাতে চাইলে নিজেকে বদলাতে হবে : বিভাগীয় কমিশনার এক মাসে জব্দ প্রায় ১৫ কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জামালগঞ্জ-সুনামগঞ্জ সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন পথে যেতে যেতে : পথচারী সুনামগঞ্জ পৌরসভার ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা বজ্রপাতের ঝুঁকিতে সুনামগঞ্জ শীর্ষে বন্ধ করা হলো সেই গ্যাস পাইপ লাইনের লিকেজ আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখছে সুনামগঞ্জের ইমা হোমল্যান্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সে গ্রাহক হয়রানি, বছরের পর বছর ঘুরেও মিলছে না বীমার টাকা পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় ১৬ সেনা নিহত টাঙ্গুয়ার হাওর রক্ষায় কাজ করবে সরকার: মহাপরিচালক শহরে সক্রিয় মাদক কারবারিরা চোখের সামনে বিলীন হচ্ছে ভিটেমাটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতার প্রতিবাদে মানববন্ধন অ্যাড. নুরুল ইসলামকে ফতেপুর বিএনপি নেতাকর্মীদের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন আধিপত্য নিয়ে লড়াইয়ের অবসান চান গ্রামবাসী কাজ না করেই তিন প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

শান্তিপুর নদী থেকে বালু উত্তোলন : দুইজনের কারাদন্ড, নৌকা ও বালু জব্দ

  • আপলোড সময় : ০১-০৭-২০২৫ ০৯:১৭:০৩ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০৭-২০২৫ ০৯:১৭:০৩ পূর্বাহ্ন
শান্তিপুর নদী থেকে বালু উত্তোলন : দুইজনের কারাদন্ড, নৌকা ও বালু জব্দ
স্টাফ রিপোর্টার :: তাহিরপুর উপজেলার শান্তিপুর নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে দুই ব্যক্তিকে তিন মাস করে কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে বালু ভর্তি নৌকাও জব্দ করা হয়েছে। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন তাহিরপুর সদর ইউনিয়নের লক্ষীপুর গ্রামের নাছির মিয়া (২৬) ও রুবেল মিয়া (২৩)। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবুল হাসেম জানান, স্থানীয়রা দুইজনকে বালু উত্তোলনের সময় নৌকাসহ আটক করে প্রশাসনকে খবর দেয়। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে দুইজনকে তিন মাস করে কারাদ- দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি বালু ভর্তি নৌকা জব্দ করা হয়েছে, যা পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থাপনায় নেওয়া হবে। শান্তিপুর নদীর পার্শ্ববর্তী বাসিন্দারা জানান, এ ধরনের অভিযানে জব্দকৃত বালু ও নৌকা তালিকাভুক্ত না করার ফলে আগেও কয়েকবার জব্দকৃত বাল্কহেড ও নৌকা গায়েব হয়ে গেছে। এতে একদিকে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে বালুখেকোদের দৌরাত্ম্য বাড়ছে। তারা জব্দকৃত সম্পদের দ্রুত নিলাম ও তালিকাভুক্তির দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে ইউএনও আবুল হাসেম বলেন, নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন রোধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে প্রশাসন। জব্দকৃত বালু ও নৌকা সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ