সুনামগঞ্জ , বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫ , ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সিলেট-সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক : ভেস্তে গেছে চার লেন প্রকল্প জামালগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের প্রতিবাদে মানববন্ধন ইরা-সিআরইএ প্রকল্পের ‘অভিযোজন এক্সপো’ সম্পন্ন কাজের খোঁজে গ্রামাঞ্চলের দিনমজুররা শহরমুখী প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই শিল্পপণ্য মেলার আয়োজন! লক্ষাধিক মানুষের সড়ক যেন ডোবা-নালা তাহিরপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০ র‌্যাবের অভিযানে ভারতীয় ২৭২ বোতল মদ জব্দ যারা নির্বাচনের বিরোধিতা করছে তারা দেশের শত্রু : কয়ছর এম আহমদ প্রশাসনের পূর্ণাঙ্গ তালিকা থেকে গায়েব জেলার বহু খাল নির্বাচনের জন্য বিএনপি পুরোপুরি প্রস্তুত : কয়ছর এম আহমদ বিশ্বম্ভরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত শান্তিগঞ্জে ফুটবল খেলা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৪০ দেশ যেন মৌলবাদের অভয়ারণ্য না হয় : তারেক রহমান সত্যশব্দের বর্ষার আয়োজন ‘বাদল গেছে টুটি’ দিরাই থানা ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন ইউকের ফ্যামিলি গ্যাদারিং অনুষ্ঠিত জনগণের ভোগান্তি কমিয়ে দ্রুত সেবা নিশ্চিত করতে হবে নির্বাচন সুষ্ঠু হলে বিএনপি সরকার গঠন করবে : কয়ছর এম আহমেদ জামালগঞ্জে উড়ালসড়ক প্রকল্প পরিদর্শনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা তাহিরপুরে তোপের মুখে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা

চুরির অপবাদ দিয়ে যুবলীগ নেতাকে হাত-পা বেঁধে মারধর

  • আপলোড সময় : ০৪-০৬-২০২৫ ০৮:৪১:৩১ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৪-০৬-২০২৫ ০৮:৪১:৩১ পূর্বাহ্ন
চুরির অপবাদ দিয়ে যুবলীগ নেতাকে হাত-পা বেঁধে মারধর
স্টাফ রিপোর্টার :: তাহিরপুরে চুরির অপবাদ দিয়ে ইছা মিয়া (৩৫) নামে এক যুবলীগ নেতাকে হাত-পা বেঁধে মারধরের পর মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ইছা মিয়া উপজেলার দক্ষিণ বড়দল ইউনিয়নের সাধেরখলা গ্রামের সায়েদ আলীর ছেলে ও ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (৩১ মে) রাতে সাধেরখলা হাজি এমএ জাহের উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন রহিম মিয়ার দোকানে চুরির ঘটনা ঘটে। পরের দিন রোববার সকালে অনেক খোঁজাখুঁজির পর চোর সন্দেহে ইছা মিয়াকে ধরে আনে গ্রামের কিছু লোক। এ সময় তাকে রহিমের দোকান ঘরের খুঁটিতে বেঁধে মারধর করে। এক পর্যায়ে ইছা মিয়া চুরি করেছে বলে স্বীকারোক্তি দেন। একপর্যায়ে ইউপি সদস্য রোপন মিয়াসহ বিক্ষুব্ধ লোকজন কাগজে মুচলেকা নিয়ে ইছা মিয়াকে ছেড়ে দেন। এ বিষয়ে দক্ষিণ বড়দল ইউপি সদস্য রোপন মিয়া বলেন, গ্রামের রহিম মিয়ার বাড়িতে চুরির ঘটনায় স্থানীয়রা ইছা মিয়াকে ধরে এনে বেঁধে রাখে। পরে সে স্বীকার করে এবং কিছু মালামাল বের করে দেয়। আমরা যাওয়ার পরে কাগজে তার মুচলেকা রেখে ছেড়ে দেয়া হয়। তাহিরপুর থানার ওসি দেলোয়ার হোসেন বলেন, কাউকে চোর সন্দেহে ধরে এনে শাস্তি দেওয়া বেআইনি। এই বিষয়টি কেউ থানায় অবগত করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। এছাড়া চুরির বিষয়েও কোন অভিযোগ কেউই করেনি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স