সুনামগঞ্জ , শনিবার, ৩১ মে ২০২৫ , ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
রুট পাল্টে নৌপথে সক্রিয় চোরাকারবারিরা প্রশাসনের জব্দকৃত বালুভর্তি বাল্কহেড উধাও! তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় হাওরে ৫ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ দাবি নারীনেত্রী দিপালী চক্রবর্তী’র ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ভারী বর্ষণ ও ঢলে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বড় বন্যার আশঙ্কা নেই সাবেক প্রেমিকাকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতের পর আত্মহত্যার চেষ্টা ছাত্রলীগ নেতার রঙ্গারচরে ভিজিএফ কর্মসূচির চাল বিতরণ জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ : সবুজের সন্ধানে নতুন যাত্রা দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন : তারেক রহমান গণতন্ত্র পদে পদে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে : খালেদা জিয়া তাহিরপুরের ৪টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রেই জনবল সংকট, চরম ভোগান্তিতে মানুষ সুনামগঞ্জসহ ৬ জেলায় বন্যার শঙ্কা দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ এবার সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১৬ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএফ : সতর্ক অবস্থানে বিজিবি ঠিকাদারের দখলে বিদ্যালয়ের মাঠ, প্রায় তিন বছর ধরে খেলাধুলা বন্ধ সুনামগঞ্জের ক্রীড়াঙ্গনে উন্নয়ন ও সংস্কারে নানা উদ্যোগ গৃহীত সহকারী শিক্ষকের নানা ‘অপকর্মের’ প্রতিবাদে বিক্ষোভ দোয়ারাবাজার সীমান্তে ৩ অনুপ্রবেশকারী আটক ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের উদ্যোগে দরিদ্র রোগীদের বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন

ডিম-মুরগির দামে ‘করপোরেট কারসাজি’, মে থেকে প্রান্তিক খামার বন্ধের ঘোষণা

  • আপলোড সময় : ১৮-০৪-২০২৫ ০১:২৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৮-০৪-২০২৫ ০১:২৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
ডিম-মুরগির দামে ‘করপোরেট কারসাজি’, মে থেকে প্রান্তিক খামার বন্ধের ঘোষণা
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক :: ডিম ও মুরগির উৎপাদন ও দামে করপোরেট কারসাজির অভিযোগ এনে আগামী ১ মে থেকে দেশের সকল প্রান্তিক খামার বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনটির সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার এ সিদ্ধান্ত জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, গত দুই মাসে প্রান্তিক খামারিরা ডিম ও মুরগি খাতে প্রায় ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকার লোকসানে পড়েছেন। শুধু রমজান ও ঈদ মৌসুমে প্রতিদিন ২০ লাখ কেজি মুরগি উৎপাদন করে প্রতি কেজিতে ৩০ টাকা করে লোকসান হয়েছে ৯০০ কোটি টাকার বেশি। এছাড়া প্রতিদিন উৎপাদিত ৪ কোটি ডিমের মধ্যে ৩ কোটি ডিম প্রান্তিক খামারিরা সরবরাহ করেন, যেখানে প্রতি ডিমে ২ টাকা করে লোকসান দিয়ে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে আরও ৩৬০ কোটি টাকায়। তিনি অভিযোগ করেন, করপোরেট কোম্পানিগুলো কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। শুধু খাবার, বাচ্চা ও ওষুধই নয়, ডিম ও মুরগির বাজারের দামও তারা ঠিক করে দিচ্ছে। এতে খামারিরা বাধ্য হচ্ছেন লোকসানে উৎপাদন চালিয়ে যেতে বা ‘কন্ট্রাক্ট ফার্মিং’-এর শর্ত মেনে নিতে। সুমন হাওলাদার বলেন, আমরা করপোরেট দাসত্ব মানবো না। যতদিন না সরকার সিন্ডিকেট ভাঙতে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়, ততদিন এই কর্মসূচি চলবে। তিনি আরও জানান, ঈদের আগে ২৮-৩০ টাকায় উৎপাদিত বাচ্চা করপোরেট কোম্পানিগুলো ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি করেছে। এখন সেই বাচ্চার দাম নেমে এসেছে ৩০-৩৫ টাকায়। অথচ প্রতি কেজি ব্রয়লারের উৎপাদন খরচ ১৬০-১৭০ টাকা হলেও বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১২০-১২৫ টাকায়। একইভাবে, ১০ থেকে ১০.৫০ টাকায় উৎপাদিত ডিম বিক্রি হচ্ছে ৮ থেকে ৮.৫০ টাকায়, যা প্রান্তিক খামারিদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
রুট পাল্টে নৌপথে সক্রিয় চোরাকারবারিরা

রুট পাল্টে নৌপথে সক্রিয় চোরাকারবারিরা