সুনামগঞ্জ , রবিবার, ০১ জুন ২০২৫ , ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স অনুষ্ঠিত নদ-নদীর পানি বাড়লেও হাওরে পানি কম বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালিত আন্তর্জাতিক গুম সপ্তাহ উপলক্ষে অধিকার’র মানববন্ধন ভাটির হাওরে ক্ষেতমজুররাই নব্য উৎপাদক শক্তি ডিজেলের দাম কমল লিটারে ২ টাকা, পেট্রল-অকটেনে ৩ টাকা দোয়ারায় বজ্রপাতে মারা গেলো তিন গরু রুট পাল্টে নৌপথে সক্রিয় চোরাকারবারিরা প্রশাসনের জব্দকৃত বালুভর্তি বাল্কহেড উধাও! তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় হাওরে ৫ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ দাবি নারীনেত্রী দিপালী চক্রবর্তী’র ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ভারী বর্ষণ ও ঢলে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বড় বন্যার আশঙ্কা নেই সাবেক প্রেমিকাকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতের পর আত্মহত্যার চেষ্টা ছাত্রলীগ নেতার রঙ্গারচরে ভিজিএফ কর্মসূচির চাল বিতরণ জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ : সবুজের সন্ধানে নতুন যাত্রা দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন : তারেক রহমান গণতন্ত্র পদে পদে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে : খালেদা জিয়া তাহিরপুরের ৪টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রেই জনবল সংকট, চরম ভোগান্তিতে মানুষ সুনামগঞ্জসহ ৬ জেলায় বন্যার শঙ্কা

শাল্লায় গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নেই প্রকল্প : হুমকির মুখে বোরো ফসল

  • আপলোড সময় : ২৭-০২-২০২৫ ১২:০৯:৩১ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০২-২০২৫ ১২:০৯:৩১ পূর্বাহ্ন
শাল্লায় গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নেই প্রকল্প : হুমকির মুখে বোরো ফসল
স্টাফ রিপোর্টার :: শাল্লায় ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে উপজেলার ৬টি হাওরে ফসলরক্ষা বাঁধ মেরামতে ১১৫টি পিআইসি’র বিপরীতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে প্রায় ২৫ কোটি টাকা। অথচ কুশিয়ারা নদীর পাড় ভেঙে যাচ্ছে। ভাঙনের স্থানে কোনও প্রকল্প দেয়নি পানি উন্নয়ন বোর্ড। স্থানীয় কৃষকরা বলছেন, পানি বেড়ে যাওয়ার আগে যদি এখানে বিকল্প বাঁধ না দেয়া হয়, তাহলে একটি হাওরও সুরক্ষিত নয়। শুধু উপজেলার ছায়া, ভেড়াডহর, ভান্ডাবিলই নয় অরক্ষিত থাকবে কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা, হবিগঞ্জসহ চার জেলার বোরো ফসল। গতকাল ২৬ ফেব্রুয়ারি সরেজমিনে হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ উপজেলার পিটুয়ারকান্দি গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, গ্রাম শাল্লা ও পিটুয়ারকান্দি গ্রামের মধ্যে কুশিয়ারা নদীর পাড় ভেঙে গিয়ে পূর্বের মূল বাঁধের গোড়ায় চলে এসেছে। যা উপজেলার ভেড়াডহর হাওরে অবস্থিত। বৃষ্টি ছাড়াই এমন ভয়ঙ্কর ভাঙন দেখা দেয়ায় আতঙ্কে আছেন স্থানীয়রা। পিটুয়ারকান্দি গ্রামের কৃষক মঈন উদ্দিন বলেন, চৈত্র মাসের আগে এখানে বাঁধ না দিলে হাওর রক্ষা করা যাবে না। বৃষ্টি হলেই ভাঙন আর আটকানো যাবে না। এমন একটি ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় বাঁধ দেয়ার বিষয়ে এখনও উদাসীন পাউবো। এ বিষয়ে উপজেলা কাবিটা স্কীম, প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিয়াস চন্দ্র দাস বলেন, আমি এসব নোট করে রাখছি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিবেন বলে জানান তিনি। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাখা কর্মকর্তা এসও রিপন আলীর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। এনিয়ে সুনামগঞ্জ পওর বিভাগ-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী এমদাদুল হক বলেন, কুশিয়ারায় একটি জায়গায় ভাঙছে। উপজেলা কমিটি এখনও প্রকল্পের প্রস্তাব দেয়নি। প্রস্তাব পেলেই পিআইসি দেবেন বলে জানান তিনি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স অনুষ্ঠিত