সুনামগঞ্জ , মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
হাওরে বৃক্ষরোপণের জায়গা পাচ্ছেনা পাউবো! বিএনপি’র ১৬ ইউনিটে আহ্বায়ক কমিটি গঠন, নেতৃত্বে যারা নূরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুই শিক্ষককে সম্মাননা প্রদান আওয়ামী দোসরদের ঘুম হারাম করে দেব : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রোজায় সরকারি অফিস ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা সিলেটসহ আরো ৪ বিভাগে শুরু হলো সমতায় তারুণ্য প্রকল্প সড়কগুলোর কাজ শেষের পথে, এখনো মিলেনি সেতু নির্মাণের চূড়ান্ত অনুমোদন ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত দেশের বিভিন্ন স্থানে ধর্ষণ-হত্যাকান্ডের ঘটনায় উদ্বেগ শ্বশুর বাড়ি থেকে জামাইয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার তাহিরপুরে কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের অর্থায়নে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন শান্তিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ২০ শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া নিয়ে বিএনপি’র দুই’পক্ষের হাতাহাতি ৬ যুগেও তাহিরপুরে নির্মাণ হয়নি শহীদ মিনার বইমেলা আমাদের সংস্কৃতি আর জ্ঞানের প্রতীক : জেলা প্রশাসক সুনামকণ্ঠ সাহিত্য পরিষদের একুশ উদযাপন পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত খেলাফত মজলিসের জেলা কমিটি গঠন
থমকে আছে হরিনাপাটি গ্রামের নদী ভাঙন প্রতিরোধের কার্যক্রম

নদী ভাঙ্গন রোধের দাবিতে সুরমা’র তীরে মানববন্ধন

  • আপলোড সময় : ২৫-০২-২০২৫ ১১:০২:০৯ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-০২-২০২৫ ১১:০২:০৯ পূর্বাহ্ন
নদী ভাঙ্গন রোধের দাবিতে সুরমা’র তীরে মানববন্ধন
স্টাফ রিপোর্টার :: মাঝপথে থমকে গেছে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার রঙ্গারচর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের হরিনাপাটি গ্রামের সুরমা নদীর ভাঙন প্রতিরোধ কার্যক্রম। ২০২২-২৩ অর্থ বছরে গ্রামবাসীর আবেদন-নিবেদনের প্রেক্ষিতে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উদ্যোগে হরিনাপাটি বাজার এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলা হলেও পরবর্তীতে এ কার্যক্রম আর গতি পায়নি। ফলে সুরমা নদীর অব্যাহত ভাঙন গ্রামটিকে ক্রমে গিলে খাচ্ছে। এ অবস্থায় নদীভাঙন প্রতিরোধের দাবিতে সুরমা’র তীরে মানববন্ধন করেছেন গ্রামবাসী। সোমবার বিকেলে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সাবেক ইউপি সদস্য মো. আব্দুল খালিক। বক্তব্য রাখেন হাজী আছদ্দর আলী, মো. শফিক মিয়া, মো. বদর উদ্দিন, আব্দুল, মো. মিজানুর রহমান, মো. শামছু মিয়া, মো. সুরুজ মিয়া, ব্যবসায়ী আব্দুছ ছাত্তার, মো. সাজিব, ইকবাল হোসেন, ইব্রাহিম, আকল মিয়া, সবদিল আলম, ছিদ্দিক আলী, বুলবুল, তালেব আলী, শমশের আলী, আলতাব আলী, মাসুক মিয়া, আব্দুুল মালিক, তাজুদ আলী প্রমুখ। বক্তারা বলেন, সুরমা নদীর ভাঙন দিন দিন ব্যাপক আকার ধারণ করছে। এই সমস্যার সমাধান না হলে আমাদের বেঁচে থাকাই অসম্ভব। গত ২০২২-২৩ অর্থ বছরে নদীতে কিছু জিও ব্যাগ (বালুভর্তি বস্তা) ফেলা হলেও পরবর্তীতে আর ফেলা হয়নি। কী কারণে বন্ধ হলো তা আমরা জানি না। ক্রমে নদী ভাঙন প্রকট আকার ধারণ করছে। এ বছর আমরা আবার জেলা প্রশাসক মহোদয় সমীপে আবেদন করেছি। আমাদের দাবি, অবিলম্বে ভাঙ্গন এলাকায় বরাদ্দ দিয়ে প্রতিরোধ কার্যক্রম আবারো জোরদার করা হোক। গ্রামবাসী জানান, গ্রামের প্রাচীনতম বসতবাড়ি, ঐতিহ্যের নিদর্শন মসজিদ-মক্তব, প্রাইমারি স্কুল, এলজিইডি সড়ক ও বাজারটি নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ইতোমধ্যে অনেক ঘরবাড়ি, দোকানপাট নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন গ্রামের মানুষ। তাই পুনরায় প্রশাসনিক দপ্তরে দৌড়ঝাপ দিতে গত ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ইং তারিখে জেলা প্রশাসক মহোদয় সুনামগঞ্জ বরাবর আবেদন-নিবেদন করেছেন গ্রামবাসী। এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, হরিনাপাটি নদী ভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্প আমাদের তালিকায় আছে। এখনও বরাদ্দ পাইনি। বরাদ্দ পেলে প্রতিরোধ কার্যক্রম শুরু করা হবে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
হাওরে বৃক্ষরোপণের জায়গা পাচ্ছেনা পাউবো!

হাওরে বৃক্ষরোপণের জায়গা পাচ্ছেনা পাউবো!