সুনামগঞ্জ , বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
টাঙ্গুয়ার ‘দম যায় যায়’ অবস্থা দলগুলোর মতানৈক্য : মাঠে গড়াচ্ছে রাজনীতি পূর্ব ও পশ্চিম নতুনপাড়ার জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবি শিশুশ্রম মুক্ত আদর্শ সুনামগঞ্জ পৌরসভা ঘোষণা বিষয়ে সভা দেখার হাওরে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস নয় পথে যেতে যেতে : পথচারী হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় গেলেন নুর ‘ফুল স্পিডে’ চলছে সংসদ নির্বাচনের কেনাকাটা ভূমিকম্পে তেঘরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনের ১০ স্থানে ফাটল সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দের কাছে দায়িত্ব হস্থান্তর ফেব্রুয়ারিতে মহোৎসবের নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা এক ইউপি সদস্য ১৩ প্রকল্পের সভাপতি! জমে উঠেছে দিরাই বাজার মহাজন সমিতির নির্বাচন দুর্ঘটনায় জেলা প্রশাসনের দুই কর্মীর মৃত্যু, চালকের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন তারেক রহমান দ্রুত দেশে ফিরবেন : লুৎফুজ্জামান বাবর দুর্গম হাওরের ২২ হাজার শিশুকে সাঁতার শিখাচ্ছে সরকার পরবর্তীতে আমরা প্রত্যেকেই টার্গেট হব : নাহিদ ইসলাম দায়িত্ব নিয়েই নেপালে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেন সুশীলা কার্কি আন্তর্জাতিক নির্মল বায়ু দিবস পালিত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

জলমহাল শুকিয়ে মাছ ধরা যাবে না : জেলা প্রশাসক

  • আপলোড সময় : ১৩-০২-২০২৫ ১১:১৪:২০ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-০২-২০২৫ ১১:১৪:২০ অপরাহ্ন
জলমহাল শুকিয়ে মাছ ধরা যাবে না : জেলা প্রশাসক
স্টাফ রিপোর্টার :: সুনামগঞ্জে বিশ একরের ঊর্ধ্বে ইজারাধীন জলমহালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার বিষয়ে মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির সভাপতি-স¤পাদকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া। মতবিনিময় সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বিরোদা রানী রায় জলমহালের ইজারা, মাছ ধরার নিয়মকানুন এবং জলমহালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিয়ে সরকারি নীতিমালা (শর্তসমূহ) তথ্য উপস্থাপন করেন। এসময় তিনি বলেন, জলমহালগুলো মাছের প্রজনন এবং মাছের বংশবৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাছের বংশবৃদ্ধি করতে কোনো অবস্থাতেই বিল শুকিয়ে মাছ না ধরতে সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান। সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বলেন, জলমহালগুলো হলো সোনার ডিম পাড়া হাঁসের মতো। জলমহালকে এমন একটা হাঁস বানান যাতে প্রতিবছর সোনার ডিম দেয়। আপনি যদি সোনার ডিম পারা হাঁসটিকে একেবারে মেরে ফেলেন তাহলে দেশের পরিবেশ-প্রতিবেশ এবং আপনারা যাদেরকে কাজ দেন তারা তো আর পরের বছর কাজ পাবে না। আপনারা জেলা প্রশাসনের যেসব জলমহালগুলো ইজারা নেন সেগুলো শুষ্ক মওসুমে একেবারে শুকিয়ে পোনাসহ মাছের গোষ্ঠী নাশ করে অনেকে মাছ ধরেন। এই কাজটা যাতে না করেন সেজন্য মূলত আপনাদেরকে ডাকা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, কিছু অসাধু মৎস্যজীবী বিল শুকিয়ে মাছ ধরতে চায়, যা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এতে মাছের বংশবিস্তার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যদি কেউ বিল শুকিয়ে মাছ ধরতে চায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। মতবিনিময় সভায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রেজাউল করিম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অতীশ দর্শী চাকমা, তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবুল হাসেমসহ বিভিন্ন উপজেলার মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স