সুনামগঞ্জ , শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫ , ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জামালগঞ্জে দুস্থ-অসহায় পরিবারের মাঝে গরুর মাংস বিতরণ ৬৭ পশুর হাট জমে ওঠেছে ধানের হাসি মুখে, ঈদ এসেছে সুখে হাওরে আতঙ্কের নাম বজ্রপাত, ১০ বছরে ১৮২ জনের মৃত্যু সুরমা ইউনিয়নে ১৭ প্রকল্পের কাজ শেষ : ব্যয় হয়েছে প্রায় ৩৯ লক্ষ টাকা শাল্লায় সাংবাদিকদের ঈদে টাকা দিলেন পিআইও ধর্মপাশায় সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে বিদায় সংবর্ধনা মহাসিং নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু সীমান্তের একাধিক পয়েন্ট দিয়ে আসছে ভারতীয় গরু-মহিষসহ অবৈধ পণ্য অবশেষে শান্তিগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বসানো হলো বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার সুরমা’র পানি বাড়ছে এগ্রোভোল্টাইক্স প্রযুক্তি বিষয়ে জাতীয় নীতিমালা প্রণয়নের দাবিতে কৃষক সমাবেশ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত চুরির অপবাদ দিয়ে যুবলীগ নেতাকে হাত-পা বেঁধে মারধর জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দ্রুত ঘোষণা করতে হবে : এ জেড এম জাহিদ হোসেন প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে শান্তিগঞ্জ ইউএনও’র উদ্যোগ : বেসিক নলেজ যাচাই পরীক্ষা সম্পন্ন জামালগঞ্জে উত্তম কৃষি চর্চা প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ইজিবাইকের যৌক্তিক ভাড়া নির্ধারণের দাবিতে যাত্রীদের মানববন্ধন হাওর ভাতায় বৈষম্যের অবসান, খুশি স্থানীয় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৩০৫ পিস ইয়াবাসহ যুবক আটক

মাইজবাড়িতে ‘ভাইয়াপি রোয়া উৎসব’

  • আপলোড সময় : ০২-০১-২০২৫ ০৯:৩২:২৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০২-০১-২০২৫ ০৯:৩২:২৫ পূর্বাহ্ন
মাইজবাড়িতে ‘ভাইয়াপি রোয়া উৎসব’
স্টাফ রিপোর্টার :: সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার কুরবাননগর ইউনিয়নের মাইজবাড়িতে এলাকাবাসীর উদ্যোগে ‘ভাইয়াপি রোয়া উৎসব’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার মাইজবাড়ির পশ্চিমপাড়া মসজিদ সংলগ্ন জমিতে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। মাইজবাড়ির বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম জানান, এ বছর মসজিদের এই জমিটি লিজ আনা হয়েছে ৫ জনের অধীনে। তারা হলেন- জহুর উদ্দিন, ছয়ফুল, ময়মা, সুমন ও আমিরুল। জমিটি তাদের নামে লিজ আনা হলেও গ্রামবাসী সবাই মিলে ওই জমিতে কাজ করেছেন। মাইজবাড়ি গ্রামের পশ্চিমপাড়াবাসী নতুন বছরের প্রথম দিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বোরো ধানের রোপণ উৎসবে মেতে ওঠেন। ১৪ কেয়ার জমিনে কৃষক-সাধারণ মানুষসহ মোট ৯০ জন ছিলেন। তারা বাদ্যের তালে তালে আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করেছেন। এলাকার ছোট-বড় সবাই একত্রিত হয়ে কঠিন কাজকে সহজ করা যায় তা আজকে প্রমাণ দিলেন। শফিকুল ইসলাম বলেন, এই উৎসবে চল্লিশ-পঞ্চাশ বছর আগের কথা মনে করিয়ে দেয়। ঐতিহ্যবাহী এই ধরনের উৎসব আগে সমগ্র সুনামগঞ্জ জেলায় প্রচলিত ছিল। কালের বিবর্তনে এগুলো এখন মানুষের কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। আমরা শুনতাম আগের বাপ-চাচা, দাদা-নানারা এমন উৎসবের আয়োজন করতেন। তারা সবাই একসাথে কাজ করতেন। তা আজকে আমরা নিজ চোখে দেখে আপ্লুত হয়েছি। বোরো ধানের চারা রোপণ শেষে এলাকাবাসীর জন্য ছিল ভুরিভোজের আয়োজন। এসময় তারা একসাথে দুপুরের খাবার খেয়েছেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স