সুনামগঞ্জ , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ , ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সামনে ভয়ংকর অন্ধকার দেয়াল আছে : তারেক রহমান ফুটপাত দখলমুক্ত করতে অভিযান কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় : আইজিপি বন্যা মোকাবিলায় ভাঙা হবে ইটনা-মিঠামইন সড়ক : ফরিদা আখতার এবার ফেসবুক পেজে হচ্ছে রাধারমণ লোকসংগীত উৎসব ছাতকে মদসহ গ্রেফতার দুই ৫২ বস্তা চিনিসহ গ্রেফতার ২ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে’র ভয়ঙ্করতা প্রসঙ্গে সুনামগঞ্জ পৌর এলাকা : ড্রেনেজ ব্যবস্থার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ সুনামকণ্ঠ সাহিত্য পরিষদের সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত অক্টোবরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৭৫, আহত ৮১৫ নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, ধাপে ধাপে এগোবে সরকার : উপদেষ্টা হাসান আরিফ সুনামগঞ্জ-৩ আসনে তালহা আলমকে প্রার্থী ঘোষণা শান্তিগঞ্জে বিএনপি’র কর্মীসভা ও প্রবাসীদের সংবর্ধনা দ্বিতীয় দিনেও মঞ্চ মাতালেন নাট্যকর্মীরা আমন ধানে হাসছে কৃষক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা তুমি যে চেয়ে আছ আকাশ ভরে দুই দিনের রিমান্ডে ব্যারিস্টার সুমন দিরাই আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

​কোটা আন্দোলনে র‌্যাব-পুলিশের ৪২ সদস্য নিহত

  • আপলোড সময় : ১২-০৮-২০২৪ ১২:০৮:৪৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০৮-২০২৪ ১২:০৮:৪৮ পূর্বাহ্ন
​কোটা আন্দোলনে র‌্যাব-পুলিশের ৪২ সদস্য নিহত
কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে শুরু করে সরকার পতন আন্দোলনে সরকারের হয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে পুলিশ। এতে একদিকে পুলিশের গুলিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের যেমন মৃত্যু হয়েছে। তেমনি এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতার হামলায় বহু পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পুলিশ ও র‌্যাবের ৪২ জন সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন।

রোববার (১১ আগস্ট) দুপুরে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে এসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম এসব কথা বলেন।

নিহত ও আহত পুলিশ সদস্যদের বিষয়ে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন দমন করতে গিয়ে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতায় বিক্ষুব্ধ জনতার হামলায় বিভিন্ন পদমর্যাদার ৪২ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুজন র‌্যাব সদস্য রয়েছেন। এছাড়া বহু পুলিশ আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালেই ৫০৭ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া হামলায় গুরুতর আহত ২৭ জন পুলিশ সদস্য হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। যার মধ্যে একজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।

আইজিপি আরও বলেন, আহতদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা দিচ্ছি। পাশাপাশি আহতদের পরিবারকে মানসিকভাবে সাপোর্ট ও আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছি।
পুলিশ প্রধান আরও বলেন, পুলিশকে কাজে ফেরানো নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সঙ্গে আমরা দীর্ঘ আলোচনা করেছি। প্রাথমিকভাবে ভিআইপি সড়কে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা কাজ শুরু করেছে। ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় থেকে শুরু করে জাহাঙ্গীর গেট পর্যন্ত ট্রাফিক সদস্যরা কাজ শুরু করেছে। ট্রাফিক জনবলের সমস্যা নেই। তবে যে সমস্যা রয়েছে তা হলো- একটি ভীতি কাজ করছে। এটি কাটিয়ে উঠতে ছাত্রদের অনেকেই কাজ করছে। ভিআইপি রোডে বেশি করে ট্রাফিক পুলিশ দিয়েছি। তাদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা রয়েছে, স্কাউট ও বিএনসিসি রয়েছে। এছাড়াও কোনো ভুল বোঝাবুঝি যেনো না হয় এ জন্য আমরা ছাত্রদের সমন্বয়কদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স