সুনামগঞ্জ , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ , ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
স্বপ্ন-আশাবাদ নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। কখনো হতাশ হওয়া যাবে না : জেলা প্রশাসক শান্তিগঞ্জে বিএনপি’র কর্মীসভা ইউপি সদস্যের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন মামলা করায় ভাড়াটে লোক দিয়ে হামলা বিএনপি নেতা মুজিবুর রহমানকে সংবর্ধনা জগন্নাথপুরে ৭ আসামি গ্রেফতার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন জামায়াতের কমিটি গঠন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে প্রবেশে মানা ভুয়া দন্ত চিকিৎসকের ছড়াছড়ি: অপচিকিৎসার শিকার রোগীরা সামনে ভয়ংকর অন্ধকার দেয়াল আছে : তারেক রহমান ফুটপাত দখলমুক্ত করতে অভিযান কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় : আইজিপি বন্যা মোকাবিলায় ভাঙা হবে ইটনা-মিঠামইন সড়ক : ফরিদা আখতার এবার ফেসবুক পেজে হচ্ছে রাধারমণ লোকসংগীত উৎসব ছাতকে মদসহ গ্রেফতার দুই ৫২ বস্তা চিনিসহ গ্রেফতার ২ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে’র ভয়ঙ্করতা প্রসঙ্গে সুনামগঞ্জ পৌর এলাকা : ড্রেনেজ ব্যবস্থার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ সুনামকণ্ঠ সাহিত্য পরিষদের সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত অক্টোবরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৭৫, আহত ৮১৫

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা : শুনানি শেষ, রায় যে কোনো দিন

  • আপলোড সময় : ২২-১১-২০২৪ ০৯:৩৫:৫৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২২-১১-২০২৪ ০৯:৩৫:৫৪ পূর্বাহ্ন
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা : শুনানি শেষ, রায় যে কোনো দিন
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক :: আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের ওপর হাইকোর্টে শুনানি শেষ হয়েছে। যে কোনো দিন এই মামলায় রায় ঘোষণা করবেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন। গত ৩১ অক্টোবর আপিল শুনানি শুরু হয়েছিল। আসামিদের পক্ষে থাকা জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এসএম শাহজাহান সাংবাদিকদের বলেন, এই মামলায় দুইবার চার্জশিট হয়েছে। দ্বিতীয়বার দেওয়া চার্জশিট মুফতি হান্নানের স্বীকারোক্তির ওপর। ৪ বছর পর দ্বিতীয় স্বীকারোক্তি আইন অনুমোদন করে না। এই মামলায় কোনো এভিডেন্স নেই। কে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটাল এটা কোনো সাক্ষী দ্বারা সমর্থিত নয়। কোনো আসামির স্বীকারোক্তিতেও নেই যে, সে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। এখানে স্বীকারোক্তি ছাড়া আর কোনো এভিডেন্স নেই। এই মামলায় তারেক রহমানের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে এসএম শাহজাহান বলেন, এই মামলায় তারেক রহমান যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি। কিন্তু তিনি দেশে না থাকায় আপিল করতে পারেননি। তবে অন্যান্য আসামিরা খালাস পেলে তারেক রহমানকেও খালাস দিতে পারেন আদালত। উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। এতে দলটির ২৪ নেতা-কর্মী নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়। ২০১৮ সালে বিচারিক আদালত দুটি মামলারই রায় দেন। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদ-, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন এবং ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ- ও অর্থদন্ড দেন। রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স পাঠানো হয় হাইকোর্টে। অন্যদিকে, কারাগারে থাকা দন্ডিতরা পৃথক জেল আপিল ও নিয়মিত আপিল করেন। ২০২২ সালে এ মামলার আপিল শুনানি শুরু হয়েছিল। তবে পরে বেঞ্চ ভেঙে যাওয়ায় তা শেষ করা যায়নি। এ জন্য নতুন করে আবার শুনানি হয়েছে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স