সুনামগঞ্জ , মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪ , ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
শ্রমিকনেতা বাদল সরকারের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত তবু দেশের এক ইঞ্চি জমি কাউকে দেবো না : জামায়াত আমির লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে ৩ হাজার মে.টন বেশি ধান উৎপাদন ২১ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর ক্যাবের স্মারকলিপি জামালগঞ্জে পাউবো’র মনিটরিং কমিটির সভা ধর্মপাশা ও মধ্যনগরে এখনো গঠন হয়নি পিআইসি গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের স্মরণে জামালগঞ্জে সভা সিলেটে প্রথমবারের মতো হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর দেহে বসানো হলো রিং মধ্যনগরে বিএনপি’র কর্মীসভা জাউয়াবাজার ইউনিয়ন আ.লীগ সভাপতি গ্রেফতার মাঠ গোছাচ্ছে বিএনপি ও জামায়াত সম্পদ পাচার রোধে ব্যবস্থা নিন ধর্মপাশায় বিএনপি’র কর্মীসভা: ষড়যন্ত্র চলছে, সতর্ক থাকতে হবে বালু-পাথর মহাল ইজারা পদ্ধতি বাতিলের দাবি গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে সভা ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে ‘শৈত্যপ্রবাহ’ আসছে ছাতকে মদসহ গ্রেফতার ৩ ক্রেতা সংকটে বিপাকে ফল ব্যবসায়ীরা কুরিয়ার সার্ভিসের গাড়িতে ভারতীয় শাড়ি, কসমেটিক্স ডাকুয়ার হাওরের ফসলের সুরক্ষায় প্রকল্পের দাবি কৃষকদের

নাশকতাকারীদের তথ্য চায় সরকার

  • আপলোড সময় : ০১-০৮-২০২৪ ০৩:১৯:২৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০৮-২০২৪ ০৩:১৯:২৭ অপরাহ্ন
নাশকতাকারীদের তথ্য চায় সরকার
দেশে সহিংসতায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চেয়েছে সরকার। এ ক্ষেত্রে ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’র মাধ্যমে নাশকতাকারীদের তালিকা প্রস্তুত করে তা প্রতিবেদন আকারেবিভাগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার বিভাগে পাঠাতে বলা হয়েছে। গতকাল বুধবার এ-সংক্রান্ত চিঠি সব বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) পাঠানো হয়েছে।


চিঠিতে বলা হয়, ২০১৩ সালের ৭ মার্চ দেশের মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’ গঠন ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সব বিভাগীয় কমিশনারদের চিঠি পাঠানো হয়েছিল। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে উক্ত পত্রের আলোকে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। উল্লেখিত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং গৃহীত কার্যক্রমের প্রতিবেদন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানোর অনুরোধ জানানো হলো।


নাম প্রকাশ না করার শর্তে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপি-জামায়াত জোট দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলে। এর অংশ হিসেবে ওই সময় দেশব্যাপী সহিংসতার ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২০১৩ সালের ৭ মার্চ দেশের সব মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’ গঠন করে সরকার। নির্বাচনের পর নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে ওই কমিটি। মূলত এই কমিটি পুনরুজ্জীবিত করে এর মাধ্যমে চলমান সহিংসতা ও নাশকতাকারীদের তথ্য-উপাত্ত নেবে সরকার।


‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’র চিঠিতে বলা হয়েছিল, জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিদ্যমান ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’র প্রধান হবেন। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যথাক্রমে জেলা ও উপজেলা কমিটির সভায় উপদেষ্টা হিসেবে অংশ নেবেন। স্থানীয় সংসদ সদস্যরা নিজ এলাকায় উপস্থিত থাকলে বিশেষ আমন্ত্রণে তাঁরা সংশ্লিষ্ট কমিটির সভায় উপস্থিত হয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন।

ওই আদেশে আরও বলা হয়েছিল, সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি ও দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করার অপচেষ্টা রোধ এবং সর্বত্র শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার লক্ষ্যে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয়, পেশাজীবী ও ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিদের নিয়ে গণসংযোগের মাধ্যমে জনমত সৃষ্টি করতে হবে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স