সুনামগঞ্জ , শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ বইমেলা আমাদের সংস্কৃতি আর জ্ঞানের প্রতীক- জেলা প্রশাসক ২০১৮ সালে নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি বিএনপির বর্ধিত সভা এবার সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে জেলা স্বাস্থ্য অধিকার ফোরামের পরিকল্পনা সভা আল-আকসা কিন্ডারগার্টেন উদ্বোধন সাবেক কাউন্সিলর আবুল হাসনাত কাওসার গ্রেফতার শিক্ষকের মারধরে ছাত্র আহত অ্যাড. নূরুল ইসলামের সমর্থনে প্রচার সভা ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ এখনো অনেক কাজ বাকি এবারও হাওরের মাটি কাটা হচ্ছে কলমে! জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন জগন্নাথপুরে ৩ দোকান থেকে নগদ অর্থসহ অর্ধকোটি টাকার মোবাইল চুরি মৎস্য ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টোল আদায় বন্ধের দাবি জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে রাণীগঞ্জ মাদ্রাসায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে অত্যাধুনিক এক্স-রে মেশিন চালু : স্বল্প মূল্যে সেবা পাবেন রোগীরা ছাত্রীকে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগে মাদ্রাসা সুপারের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেনকে প্রত্যাহার

শাল্লায় দুই শিক্ষককে বিদায় সংবর্ধনা

  • আপলোড সময় : ০১-১০-২০২৪ ০৮:১৭:৪৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-১০-২০২৪ ০৮:১৭:৪৮ পূর্বাহ্ন
শাল্লায় দুই শিক্ষককে বিদায় সংবর্ধনা
স্টাফ রিপোর্টার :: শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজ থেকে অবসরে গেলেন দু’জন শিক্ষক। তাদের মধ্যে ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তরুণ কান্তি দাস ও বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম। ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজ প্রাঙ্গণে অধ্যক্ষ আব্দুস শহীদের সভাপতিত্বে ও প্রভাষক এনামুল হকের সঞ্চালনায় বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের বক্তব্য রাখেন সহকারী অধ্যাপক বিশ্বনাথ দাস, প্রভাষক বিজন কান্তি রায়, রেন্টু কুমার বৈষ্ণব, মহিতোষ সরকার, অফিস সহকারী দিলীপ কুমার দাসসহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বক্তারা বলেন, ১৯৮৬ সালে কলেজ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অধ্যাপক তরুণ কান্তি দাস শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করে গেছেন। তিনি শুধু একজন শিক্ষকই নন, তিনি এক ইতিহাস। তরুণ কান্তি দাস সত্যিকারের একজন আলোকিত শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি সামাজিকভাবেও বিভিন্ন সংগঠনে দায়িত্ব পালন করে গেছেন। আমাদের জন্য তিনি একজন পথের দিশারী। অন্যদিকে অধ্যাপক শহিদুল ইসলামও নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পালন করে গেছেন। এই দু’জন শিক্ষকের বিদায়ী অনুষ্ঠানে অনেকে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। জানা যায়, ১৯৮৬ সালে তৎকালীন ইউএনও এমএ সবুরের হাতধরে কলেজটির যাত্রা শুরু হয়। পরে ২০১৬ সালে সুনামগঞ্জ-২ আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত শাল্লা ডিগ্রি কলেজটিকে সরকারিকরণের ঘোষণা দিয়েছিলেন। সেই মোতাবেক ২০১৮ সালে কলেজটি সরকারি ডিগ্রি কলেজের স্বীকৃতি পায়।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ

গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ