স্টাফ রিপোর্টার ::
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ ওসমান হাদীর ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত বা সীমান্তবর্তী এলাকা ব্যবহার করে পার্শ্ববর্তী দেশে পালিয়ে যেতে না পারে সে লক্ষ্যে সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্তজুড়ে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানিয়েছে, ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়ন ও সিলেট ৪৮ ব্যাটালিয়ন সুনামগঞ্জ অংশে ১২০ কিলোমিটার এলাকায় সীমান্তে নিয়মিত টহলের পাশাপাশি বিশেষ টহল জোরদার করা হয়েছে। সন্দেহভাজন বিওপিতে বাড়ানো হয়েছে বিশেষ লোকবল। একই সঙ্গে সীমান্তজুড়ে কঠোর নজরদারি ও গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। সীমান্তবর্তী অধিক গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করে সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও যানবাহনে তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রমও চালানো হচ্ছে। এছাড়া স্থানীয় জনগণকে সীমান্ত এলাকায় ঘটনার সঙ্গে জড়িত কোনো সন্দেহভাজন ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিকভাবে বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল একেএম জাকারিয়া কাদির বলেন, সীমান্তে অধিক সতর্কতা জারির জন্য বিজিবি সদরদপ্তর থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। নির্দেশনা পাওয়ার পর পর সীমান্তজুড়ে নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সীমান্তে কড়াকড়ি থাকলেও হাদি’র ঘটনার পর সতর্কতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। কোনো অপরাধীকে সীমান্ত পার হতে দেয়া হবে না। বিজিবি সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান, তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে এবং একটি নিরাপদ ও সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে দায়িত্ব পালনে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি জানান, সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি সীমান্তবর্তী এলাকার জনগণের জানমাল ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা সর্বদা সচেষ্ট। একই সঙ্গে চোরাচালান, মাদক, মানব ও অস্ত্র পাচারসহ বিভিন্ন আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমন এবং কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও অপরাধীদের সীমান্ত অতিক্রম করে পালিয়ে যাওয়া রোধে নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ ওসমান হাদীর ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত বা সীমান্তবর্তী এলাকা ব্যবহার করে পার্শ্ববর্তী দেশে পালিয়ে যেতে না পারে সে লক্ষ্যে সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্তজুড়ে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানিয়েছে, ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়ন ও সিলেট ৪৮ ব্যাটালিয়ন সুনামগঞ্জ অংশে ১২০ কিলোমিটার এলাকায় সীমান্তে নিয়মিত টহলের পাশাপাশি বিশেষ টহল জোরদার করা হয়েছে। সন্দেহভাজন বিওপিতে বাড়ানো হয়েছে বিশেষ লোকবল। একই সঙ্গে সীমান্তজুড়ে কঠোর নজরদারি ও গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। সীমান্তবর্তী অধিক গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করে সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও যানবাহনে তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রমও চালানো হচ্ছে। এছাড়া স্থানীয় জনগণকে সীমান্ত এলাকায় ঘটনার সঙ্গে জড়িত কোনো সন্দেহভাজন ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিকভাবে বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল একেএম জাকারিয়া কাদির বলেন, সীমান্তে অধিক সতর্কতা জারির জন্য বিজিবি সদরদপ্তর থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। নির্দেশনা পাওয়ার পর পর সীমান্তজুড়ে নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সীমান্তে কড়াকড়ি থাকলেও হাদি’র ঘটনার পর সতর্কতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। কোনো অপরাধীকে সীমান্ত পার হতে দেয়া হবে না। বিজিবি সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান, তল্লাশি ও নজরদারি কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে এবং একটি নিরাপদ ও সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে দায়িত্ব পালনে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি জানান, সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি সীমান্তবর্তী এলাকার জনগণের জানমাল ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা সর্বদা সচেষ্ট। একই সঙ্গে চোরাচালান, মাদক, মানব ও অস্ত্র পাচারসহ বিভিন্ন আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমন এবং কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও অপরাধীদের সীমান্ত অতিক্রম করে পালিয়ে যাওয়া রোধে নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।