স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জ সদর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ধোপাজান নদীর পাড় কেটে ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদ করায় হুড়ারকান্দা গ্রামের আট কৃষক পরিবার এখন বালু সিন্ডিকেটের টার্গেটে পরিণত হয়েছে।
অভিযোগ উঠেছে, নদী ভাঙন রোধ ও ড্রেজার বন্ধে আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় প্রভাবশালী বালুখেকো চক্র প্রিন্ট ও অনলাইন মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে প্রতিবাদকারী কৃষকদের সামাজিকভাবে হেয় করার চেষ্টা করছে। ভুক্তভোগী কৃষকরা হলেন- লায়েছ মিয়া, সাচ্চু মিয়া, খোকন মিয়া, মহিনুর মিয়া, মাহবুব আলম, আজিম উদ্দিন, ফরহাদ মিয়া ও কামাল মিয়া। তারা সকলেই ধোপাজান নদীর তীরবর্তী হুড়ারকান্দা গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা। সম্প্রতি কাইয়ারগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নদীর পূর্ব ও পশ্চিম তীরবর্তী কয়েকটি গ্রামের উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে বক্তারা অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ ও নদী ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান। প্রতিবাদ কর্মসূচির পর থেকেই প্রভাবশালী বালুখেকো চক্র তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করেছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
কৃষক হাজী মিরাস উদ্দিন বলেন, আমরা ধোপাজান নদীর তীরে বহুদিন ধরে বসবাস করছি। দুই সপ্তাহ আগে দুটি ড্রেজার নিয়ে কিছু লোক আমাদের বসতবাড়ির পেছন থেকে মাটি কাটতে আসে। আমরা বাধা দিলে তারা হুমকি দেয়। পরে বিষয়টি প্রশাসনকে জানাই। এখন তারা আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। কৃষক আবু লেইছ বলেন, আমাদের বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তাই ড্রেজার বন্ধের দাবিতে আমরা আন্দোলন করেছি। আমাদের নানাভাবে হয়রানি এবং ভয় দেখানো হচ্ছে। আমরা এ বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ও নদী ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাই।
সুনামগঞ্জ সদর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ধোপাজান নদীর পাড় কেটে ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদ করায় হুড়ারকান্দা গ্রামের আট কৃষক পরিবার এখন বালু সিন্ডিকেটের টার্গেটে পরিণত হয়েছে।
অভিযোগ উঠেছে, নদী ভাঙন রোধ ও ড্রেজার বন্ধে আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় প্রভাবশালী বালুখেকো চক্র প্রিন্ট ও অনলাইন মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে প্রতিবাদকারী কৃষকদের সামাজিকভাবে হেয় করার চেষ্টা করছে। ভুক্তভোগী কৃষকরা হলেন- লায়েছ মিয়া, সাচ্চু মিয়া, খোকন মিয়া, মহিনুর মিয়া, মাহবুব আলম, আজিম উদ্দিন, ফরহাদ মিয়া ও কামাল মিয়া। তারা সকলেই ধোপাজান নদীর তীরবর্তী হুড়ারকান্দা গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা। সম্প্রতি কাইয়ারগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নদীর পূর্ব ও পশ্চিম তীরবর্তী কয়েকটি গ্রামের উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে বক্তারা অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ ও নদী ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান। প্রতিবাদ কর্মসূচির পর থেকেই প্রভাবশালী বালুখেকো চক্র তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করেছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
কৃষক হাজী মিরাস উদ্দিন বলেন, আমরা ধোপাজান নদীর তীরে বহুদিন ধরে বসবাস করছি। দুই সপ্তাহ আগে দুটি ড্রেজার নিয়ে কিছু লোক আমাদের বসতবাড়ির পেছন থেকে মাটি কাটতে আসে। আমরা বাধা দিলে তারা হুমকি দেয়। পরে বিষয়টি প্রশাসনকে জানাই। এখন তারা আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। কৃষক আবু লেইছ বলেন, আমাদের বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তাই ড্রেজার বন্ধের দাবিতে আমরা আন্দোলন করেছি। আমাদের নানাভাবে হয়রানি এবং ভয় দেখানো হচ্ছে। আমরা এ বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ও নদী ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাই।