প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ এবং প্রতিবেদকের বক্তব্য

আপলোড সময় : ২৮-১০-২০২৫ ০৮:১৯:৫২ পূর্বাহ্ন , আপডেট সময় : ২৮-১০-২০২৫ ০৮:২১:৩৯ পূর্বাহ্ন
বিগত ২৪/১০/২০২৫ইং তারিখে দৈনিক সুনামকণ্ঠ পত্রিকায় ‘সড়কে গাছ, চলাচল ভোগান্তি’ শিরোনামে সংবাদ প্রচারিত হওয়ায় তার প্রতিবাদ জানিয়েছেন শহরতলী গ্রাম ইব্রাহীমপুরের বাসিন্দা এনাম উদ্দিন। তিনি প্রতিবাদে উল্লেখ করেছেন বর্তমান দাগের রেকর্ডীয় মালিক আমার দাদা। গত আর.এস মাঠ জরিপ করার সময় আমার অজান্তে সড়ক বা হালট উল্লেখ করে ফাইনাল পর্চা করা হয়। গেজেট প্রকাশের পর সংশোধনের জন্য মাননীয় ট্রাইব্যুনাল আদালতে ১২৯৩/২৪ মামলা দায়ের করি। বর্তমানে বিচারাধীন যা প্রকাশিত রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় নাই। পূর্বের ম্যাপেও কোনো কালে ওইদিকে হালট বা রাস্তা ছিল না। সংবাদটিতে এস.এ রেকর্ডের মালিক এবং আর.এস খতিয়ানের আগে বর্ণনা উল্লেখ না করে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। যা সামাজিকভাবে আমার সম্মান ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। মূল ঘটনা আড়াল করে এক পক্ষীয় রিপোর্ট প্রচার করা হয়েছে। সংবাদটি তথ্যগত ভুল সংশোধনের জন্য অনুরোধ করছি। প্রতিবেদকের বক্তব্য : উক্ত সংবাদে এলাকার জনগণ ও জনপ্রতিনিধিদের অভিযোগ- সড়কে লাগানো দুইটি গাছ নিজের দাবি করে মানুষ চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে আসছেন এনাম উদ্দিন। এই সড়ক দিয়ে সুরমা ও জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের হাজারো মানুষ ও শত শত যানবাহন চলাচল করে। রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করায় স্থানীয় ইউপি সদস্য ও গণমান্য ব্যক্তির স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে দাখিল করেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিষয়টি দেখার জন্য ইউএনও নির্দেশ দেন সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)কে। এরই প্রেক্ষিতে কাননগো কাম সার্ভেয়ার মো. রুহুল আমিন সরেজমিনে গিয়ে ভূমি পরিমাপ করেন। পরিমাপ শেষে তিনি এই প্রতিবেদকসহ উপস্থিত স্থানীয় জনগণকে জানান, এনাম উদ্দিনের বাড়ির সীমানা পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ৫ ফুট সরকারি সড়কের ভেতরে প্রবেশ করেছে। যা জনসাধারণের ব্যবহৃত সরকারি রাস্তার অংশ। এনাম উদ্দিন তার বক্তব্যে বলেন, আমার জায়গার কাগজপত্র আছে। শুধু মাপ দিলেই হবে না। আমার জায়গায় আমার গাছ, এটা কেউ কাটতে পারবে না। এসময় তিনি যে ভূমি বিষয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন তা-ও বলেন নি। স্থানীয় ইউপি সদস্য গিয়াস উদ্দিন বলেন, সড়কের উপর থাকা দুইটি গাছসহ নদীর তীরবর্তী গাছ-পালা ও বাঁশঝাড় সম্পূর্ণ সরকারি জায়গায় অবস্থিত। এগুলো দ্রুত অপসারণ করা জরুরি। উক্ত সংবাদটি তৈরি করা হয়েছে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে দায়ের করা এলাকাবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে, কাননগো কাম সার্ভেয়ার মো. রুহুল আমিনের এবং স্থানীয়দের বক্তব্যের ভিত্তিতে। এখানে প্রতিবেদকের মনগড়াভাবে কোনো বক্তব্য প্রচার করা হয়নি।

সম্পাদকীয় :

  • সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : মো. জিয়াউল হক
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : বিজন সেন রায়
  • বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : মোক্তারপাড়া রোড, সুনামগঞ্জ-৩০০০।

অফিস :

  • ই-মেইল : [email protected]
  • ওয়েবসাইট : www.sunamkantha.com