
স্টাফ রিপোর্টার ::
জামালগঞ্জে ব্র্যাক মাইক্রোফাইন্যান্সের উদ্যোগে প্রান্তিক খামারিদের জীবনমান উন্নয়নে দিনব্যাপী হাঁস পালন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্র্যাক জামালগঞ্জ শাখার আয়োজনে উপজেলা ব্র্যাক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণে কর্মসূচির সুফলভোগী ২৫ জন নারী সদস্য অংশগ্রহণ করেন। ব্র্যাক এরিয়া ম্যানেজার মো. মামুনুর রহমানের (এমএফ দাবি) সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্র্যাকের সিলেট ডিভিশনাল ম্যানেজার রিপন চন্দ্র মন্ডল। বিশেষ অতিথি ছিলেন জামালগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শামছুল হক, সুনামগঞ্জ রিজিওনাল ম্যানেজার শাহরিয়ার কবির আলিফ, সুনামগঞ্জ জেলা কো-অর্ডিনেটর মো. শাহ আলম, জামালগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি তৌহিদ চৌধুরী প্রদীপ, ব্র্যাক জামালগঞ্জ শাখা ব্যবস্থাপক বাবুল চন্দ্র দাস। বক্তারা বলেন, ব্র্যাক সারাদেশে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষ করে সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে বিস্তীর্ণ উন্মুক্ত এলাকা থাকায় এ অঞ্চলে হাঁস পালন লাভজনক। সে জন্য তেমন বড় অংকের টাকার প্রয়োজন নেই। শুধু সদিচ্ছা ও পরিশ্রমের দরকার। এই সুনামগঞ্জ তথা হাওর এলাকায় অনেক মানুষ আছেন যারা হাঁসের খামার করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। পুরুষের পাশাপাশি আমাদের নারীরা যদি নিজ বাড়িতে কিছু হাঁস পালন করেন, তাহলে পরিবারের আয়ের উৎস বেড়ে যাবে। পরিবারের লোকজনদের খাদ্যে আমিষের চাহিদাও পূরণ হবে। এভাবে আমাদের নারী সমাজ সারাদেশে আয়বর্ধক কাজ করলে পরিবারের সচ্ছলতা বেড়ে যাবে। কর্মশালায় প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে হাঁসের বাচ্চা বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।
জামালগঞ্জে ব্র্যাক মাইক্রোফাইন্যান্সের উদ্যোগে প্রান্তিক খামারিদের জীবনমান উন্নয়নে দিনব্যাপী হাঁস পালন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্র্যাক জামালগঞ্জ শাখার আয়োজনে উপজেলা ব্র্যাক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণে কর্মসূচির সুফলভোগী ২৫ জন নারী সদস্য অংশগ্রহণ করেন। ব্র্যাক এরিয়া ম্যানেজার মো. মামুনুর রহমানের (এমএফ দাবি) সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্র্যাকের সিলেট ডিভিশনাল ম্যানেজার রিপন চন্দ্র মন্ডল। বিশেষ অতিথি ছিলেন জামালগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শামছুল হক, সুনামগঞ্জ রিজিওনাল ম্যানেজার শাহরিয়ার কবির আলিফ, সুনামগঞ্জ জেলা কো-অর্ডিনেটর মো. শাহ আলম, জামালগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি তৌহিদ চৌধুরী প্রদীপ, ব্র্যাক জামালগঞ্জ শাখা ব্যবস্থাপক বাবুল চন্দ্র দাস। বক্তারা বলেন, ব্র্যাক সারাদেশে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষ করে সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে বিস্তীর্ণ উন্মুক্ত এলাকা থাকায় এ অঞ্চলে হাঁস পালন লাভজনক। সে জন্য তেমন বড় অংকের টাকার প্রয়োজন নেই। শুধু সদিচ্ছা ও পরিশ্রমের দরকার। এই সুনামগঞ্জ তথা হাওর এলাকায় অনেক মানুষ আছেন যারা হাঁসের খামার করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। পুরুষের পাশাপাশি আমাদের নারীরা যদি নিজ বাড়িতে কিছু হাঁস পালন করেন, তাহলে পরিবারের আয়ের উৎস বেড়ে যাবে। পরিবারের লোকজনদের খাদ্যে আমিষের চাহিদাও পূরণ হবে। এভাবে আমাদের নারী সমাজ সারাদেশে আয়বর্ধক কাজ করলে পরিবারের সচ্ছলতা বেড়ে যাবে। কর্মশালায় প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে হাঁসের বাচ্চা বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।