
মোহাম্মদ নূর ::
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের ৪নং ওয়ার্ডের হাসননগর এলাকায় অবস্থিত শহরের কেন্দ্রীয় কবরস্থান, যা স্থানীয়ভাবে “মরাটিলা কবরস্থান” নামে পরিচিত। অবশেষে এই কবরস্থানটি উন্নয়নের ছোঁয়া পাচ্ছে। দীর্ঘদিন অবহেলায় থাকা কবরস্থানটির দৃশ্যপট এখন পরিবর্তনের পথে। একসময় বর্ষাকালে কবরস্থানে হাঁটাচলা তো দূরের কথা, মৃতদেহ দাফন করাও হয়ে উঠতো কঠিন। পরে এলাকাবাসী ও পৌরসভার উদ্যোগে কিছু আংশিক উন্নয়ন হলেও বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়নি। অবশেষে স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে চলতি অর্থবছরে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের আর্থিক সহযোগিতায় ১ কোটি ৯১ লাখ ৭২ হাজার টাকার উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম.এম.এইচইবি জেভি এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
সুনামগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী কালী কৃষ্ণ পাল জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি সুন্দরভাবে কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। এ প্রকল্পের আওতায় কবরস্থানের চারদিকে সীমানা প্রাচীর, ভেতরে পাকা রাস্তা, লাশ রাখার ঘর, পানি নিষ্কাশনের ড্রেন, অজুর ব্যবস্থা এবং ২০টি বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপনের মাধ্যমে রাতে আলোকায়ন করা হবে।
শান্তিবাগ এলাকার বাসিন্দা মো. ইকবাল হোসেন বলেন, এই উন্নয়ন কাজ শেষ হলে দাফন-কাফন প্রক্রিয়া অনেক সহজ হবে। তবে এই কবরস্থানে নিরাপত্তা প্রহরী নিয়োগের অনুরোধ জানাই।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার সাদরুল হাসান তপু জানান, আমাদের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত ১৫ জুলাই। তবে বৃষ্টির কারণে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই পুরো কাজ সম্পন্ন করা হবে। এই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সুনামগঞ্জের এই ঐতিহ্যবাহী কবরস্থানটি পরিচ্ছন্ন, সুশৃঙ্খল ও আধুনিক অবকাঠামোয় রূপ নেবে বলে আশা করছেন এলাকাবাসী।
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের ৪নং ওয়ার্ডের হাসননগর এলাকায় অবস্থিত শহরের কেন্দ্রীয় কবরস্থান, যা স্থানীয়ভাবে “মরাটিলা কবরস্থান” নামে পরিচিত। অবশেষে এই কবরস্থানটি উন্নয়নের ছোঁয়া পাচ্ছে। দীর্ঘদিন অবহেলায় থাকা কবরস্থানটির দৃশ্যপট এখন পরিবর্তনের পথে। একসময় বর্ষাকালে কবরস্থানে হাঁটাচলা তো দূরের কথা, মৃতদেহ দাফন করাও হয়ে উঠতো কঠিন। পরে এলাকাবাসী ও পৌরসভার উদ্যোগে কিছু আংশিক উন্নয়ন হলেও বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়নি। অবশেষে স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে চলতি অর্থবছরে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের আর্থিক সহযোগিতায় ১ কোটি ৯১ লাখ ৭২ হাজার টাকার উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম.এম.এইচইবি জেভি এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
সুনামগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী কালী কৃষ্ণ পাল জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি সুন্দরভাবে কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। এ প্রকল্পের আওতায় কবরস্থানের চারদিকে সীমানা প্রাচীর, ভেতরে পাকা রাস্তা, লাশ রাখার ঘর, পানি নিষ্কাশনের ড্রেন, অজুর ব্যবস্থা এবং ২০টি বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপনের মাধ্যমে রাতে আলোকায়ন করা হবে।
শান্তিবাগ এলাকার বাসিন্দা মো. ইকবাল হোসেন বলেন, এই উন্নয়ন কাজ শেষ হলে দাফন-কাফন প্রক্রিয়া অনেক সহজ হবে। তবে এই কবরস্থানে নিরাপত্তা প্রহরী নিয়োগের অনুরোধ জানাই।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার সাদরুল হাসান তপু জানান, আমাদের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত ১৫ জুলাই। তবে বৃষ্টির কারণে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই পুরো কাজ সম্পন্ন করা হবে। এই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সুনামগঞ্জের এই ঐতিহ্যবাহী কবরস্থানটি পরিচ্ছন্ন, সুশৃঙ্খল ও আধুনিক অবকাঠামোয় রূপ নেবে বলে আশা করছেন এলাকাবাসী।