
ধর্মপাশা প্রতিনিধি ::
ধর্মপাশা উপজেলার কামলাবাজ গ্রামের সামনের সড়কে মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে কথাকাটাকাটির জের ধরে প্রতিপক্ষের লোকজনদের হামলা ও ছুরিকাঘাতে সবুজ মিয়া (৪০) নামের এক যুবক আহত হয়েছেন। উপজেলার সদর ইউনিয়নের রাজনগর গ্রামের বাসিন্দা আহত সবুজ মিয়ার ছোট ভাই সামছুল আলম (৩৫) বলেন, উপজেলার নলগড়া গ্রামের রকি মিয়া (৩০) আমার বড় ভাই সবুজ মিয়ার করাত কলের শ্রমিক। সে নিয়মিত কাজে যাচ্ছিলনা। উপজেলার কামলাবাজ গ্রামের সামনের সড়কে মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে তাকে পেয়ে বড়ভাই বিষয়টি জানতে চাইলে এ নিয়ে রকি মিয়ার সঙ্গে আমার ভাইয়ের কথা কাটাকাটি হয়। পরে রকি মিয়ার পক্ষ নিয়ে তার চাচাতো ভাই সাদ্দাম মিয়া (২৫)সহ ৪ থেকে ৫ জন লোক আমার বড় ভাইকে মারধর করে। এ সময় ছুরিকাঘাতে আমার ভাই আহত হন। রাতেই তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আমার ভাই অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন। এ নিয়ে থানায় মামলা করব। এ বিষয়ে রকি মিয়া ও সাদ্দাম মিয়ার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা সঞ্জীব দত্ত চপল বলেন, আহত ওই ব্যক্তির পুরুষাঙ্গে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। সেখানে বেশ কয়েকটি সেলাই দেওয়া হয়েছে। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি এখন বিপদমুক্ত আছেন।
ধর্মপাশা থানার ওসি মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ধর্মপাশা উপজেলার কামলাবাজ গ্রামের সামনের সড়কে মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে কথাকাটাকাটির জের ধরে প্রতিপক্ষের লোকজনদের হামলা ও ছুরিকাঘাতে সবুজ মিয়া (৪০) নামের এক যুবক আহত হয়েছেন। উপজেলার সদর ইউনিয়নের রাজনগর গ্রামের বাসিন্দা আহত সবুজ মিয়ার ছোট ভাই সামছুল আলম (৩৫) বলেন, উপজেলার নলগড়া গ্রামের রকি মিয়া (৩০) আমার বড় ভাই সবুজ মিয়ার করাত কলের শ্রমিক। সে নিয়মিত কাজে যাচ্ছিলনা। উপজেলার কামলাবাজ গ্রামের সামনের সড়কে মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে তাকে পেয়ে বড়ভাই বিষয়টি জানতে চাইলে এ নিয়ে রকি মিয়ার সঙ্গে আমার ভাইয়ের কথা কাটাকাটি হয়। পরে রকি মিয়ার পক্ষ নিয়ে তার চাচাতো ভাই সাদ্দাম মিয়া (২৫)সহ ৪ থেকে ৫ জন লোক আমার বড় ভাইকে মারধর করে। এ সময় ছুরিকাঘাতে আমার ভাই আহত হন। রাতেই তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আমার ভাই অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন। এ নিয়ে থানায় মামলা করব। এ বিষয়ে রকি মিয়া ও সাদ্দাম মিয়ার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা সঞ্জীব দত্ত চপল বলেন, আহত ওই ব্যক্তির পুরুষাঙ্গে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। সেখানে বেশ কয়েকটি সেলাই দেওয়া হয়েছে। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি এখন বিপদমুক্ত আছেন।
ধর্মপাশা থানার ওসি মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।