
স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের উকিলপাড়ায় একটি গ্যাস পাইপলাইন থেকে প্রায় দুই মাস ধরে অবিরত গ্যাস নির্গত হলেও তা মেরামত করা হয়নি। গ্রিন লাইফ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মাদরাসা বায়তুসসালামের সামনের ডিএস রোডের পাশে এই লিকেজটি বর্তমানে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পথচারীদের মধ্যে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। এর পাশেই সুরমা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। একই সাথে এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ও অসংখ্য যানবাহন চলাচল করে। স্থানীয়রা জানান, পাইপলাইন লিকেজ থেকে বুদবুদ করে মাটি ভেদ করে গ্যাস বেরিয়ে আসছে প্রায় ২ মাস ধরে। এর তীব্রতা এতো বেশি যে পাশে দাঁড়ালে গ্যাসের গন্ধ স্পষ্ট অনুভব করা যায়। বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা লিকেজ স্থানটিতে সতর্কতার প্রতীক হিসেবে বাঁশ ও বস্তা দিয়ে ঘিরে রেখেছেন। তবে উদ্বেগের বিষয় হলো, সেই স্থানটির কাছেই অনেকে অসচেতনভাবে ধূমপান করছেন।
উকিলপাড়ার মদিনা স্টোরের স্বত্বাধিকারী মহসিন মোল্লা বলেন, প্রায় ২ মাস ধরে লিকেজ দিয়ে গ্যাস বের হচ্ছে। একবার তো আগুনও লেগেছিল। ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তারপরও সংশ্লিষ্টরা এটি মেরামত করেননি। যদি বড় কোন দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে এর দায়ভার কে নিবে?
স্থানীয় ব্যবসায়ী সমশের আহমদ বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ অবস্থায় গ্যাস বের হওয়ার চিত্র দেখছি। যেভাবে মাটি ছিদ্র হয়ে গ্যাস বের হচ্ছে, তাতে বিড়ি-সিগারেটের আগুনে যেকোনো মুহূর্তে বিরাট কোনো ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
পথচারী নাজিম উদ্দীন বলেন, গ্যাস নির্গত হওয়ার স্থানে পানি ফেললে বুদবুদ আকারে গ্যাস বের হয়। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা কেন মেরামত করা হচ্ছে না, তা বুঝতেছি না। ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী নিয়ে আসা শাওন আহমেদ বলেন, চারপাশে যেভাবে গ্যাসের গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে, শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় পড়বে রোগীরা। বিশেষ করে শ্বাসকষ্ট যেসব রোগীর আছে তারা বিপাকে পড়বেন। জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করার দাবিও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জালালাবাদ গ্যাস টি এ্যান্ড ডি সিস্টেম লিমিটেড সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক বিতরণ কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. শফিকুল হক বলেন, দ্রুতই লিকেজটি ওয়েল্ডিং করে মেরামত করা হবে।
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের উকিলপাড়ায় একটি গ্যাস পাইপলাইন থেকে প্রায় দুই মাস ধরে অবিরত গ্যাস নির্গত হলেও তা মেরামত করা হয়নি। গ্রিন লাইফ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মাদরাসা বায়তুসসালামের সামনের ডিএস রোডের পাশে এই লিকেজটি বর্তমানে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পথচারীদের মধ্যে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। এর পাশেই সুরমা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। একই সাথে এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ও অসংখ্য যানবাহন চলাচল করে। স্থানীয়রা জানান, পাইপলাইন লিকেজ থেকে বুদবুদ করে মাটি ভেদ করে গ্যাস বেরিয়ে আসছে প্রায় ২ মাস ধরে। এর তীব্রতা এতো বেশি যে পাশে দাঁড়ালে গ্যাসের গন্ধ স্পষ্ট অনুভব করা যায়। বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা লিকেজ স্থানটিতে সতর্কতার প্রতীক হিসেবে বাঁশ ও বস্তা দিয়ে ঘিরে রেখেছেন। তবে উদ্বেগের বিষয় হলো, সেই স্থানটির কাছেই অনেকে অসচেতনভাবে ধূমপান করছেন।
উকিলপাড়ার মদিনা স্টোরের স্বত্বাধিকারী মহসিন মোল্লা বলেন, প্রায় ২ মাস ধরে লিকেজ দিয়ে গ্যাস বের হচ্ছে। একবার তো আগুনও লেগেছিল। ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তারপরও সংশ্লিষ্টরা এটি মেরামত করেননি। যদি বড় কোন দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে এর দায়ভার কে নিবে?
স্থানীয় ব্যবসায়ী সমশের আহমদ বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ অবস্থায় গ্যাস বের হওয়ার চিত্র দেখছি। যেভাবে মাটি ছিদ্র হয়ে গ্যাস বের হচ্ছে, তাতে বিড়ি-সিগারেটের আগুনে যেকোনো মুহূর্তে বিরাট কোনো ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
পথচারী নাজিম উদ্দীন বলেন, গ্যাস নির্গত হওয়ার স্থানে পানি ফেললে বুদবুদ আকারে গ্যাস বের হয়। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা কেন মেরামত করা হচ্ছে না, তা বুঝতেছি না। ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী নিয়ে আসা শাওন আহমেদ বলেন, চারপাশে যেভাবে গ্যাসের গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে, শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় পড়বে রোগীরা। বিশেষ করে শ্বাসকষ্ট যেসব রোগীর আছে তারা বিপাকে পড়বেন। জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করার দাবিও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জালালাবাদ গ্যাস টি এ্যান্ড ডি সিস্টেম লিমিটেড সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক বিতরণ কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. শফিকুল হক বলেন, দ্রুতই লিকেজটি ওয়েল্ডিং করে মেরামত করা হবে।